প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান
প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান
পৃথিবী বিজ্ঞান বা ভূ-বিজ্ঞানের সাথে আমাদের পৃথিবী সম্পর্কিত প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি বিজ্ঞানের একটি শাখা যা, পৃথিবী এবং এর বায়ুমণ্ডলের ভৌত এবং রাসায়নিক নিয়মনীতি নিয়ে কাজ করে। ভূবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের একটি শাখা হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে তবে এটির ইতিহাস অনেক পুরানো। এককথায় ভূবিজ্ঞান হলো, পৃথিবী ও এর ভূতাত্ত্বিক পদ্ধতিসমূহের বৈজ্ঞানিক আলোচনা। ভূ-বিজ্ঞান অধ্যয়নের চারটি প্রধান শাখা। যথা:
পৃথিবী বিজ্ঞানের হ্রাস এবং সামগ্রিক পদ্ধতি উভয়ই রয়েছে। এটি পৃথিবী এবং এর আশেপাশের মহাকাশের প্রতিবেশীদেরও পাঠ্য। কিছু পৃথিবী বিজ্ঞানীরা গ্রহ সম্পর্কে তাদের জ্ঞানকে শক্তি এবং খনিজ সংস্থান শনাক্ত করতে এবং বিকাশের জন্য ব্যবহার করেন। অন্যরা পৃথিবীর পরিবেশে মানুষের ক্রিয়াকলাপের প্রভাব এবং গ্রহকে রক্ষার জন্য নকশা পদ্ধতিগুলি অধ্যয়ন করে। তারা তাদের জ্ঞানকে আগ্নেয়গিরি, ভূমিকম্প এবং হারিকেনের মতো দূর্যোগগুলি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করতে ব্যবহার করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধ
-
Image 1
পুষ্কর হ্রদ বা পুষ্কর সরোবর পশ্চিম ভারতের রাজস্থান রাজ্যের অজমের জেলার পুষ্কর শহরে অবস্থিত। এটি হিন্দুদের কাছে পবিত্র একটি হ্রদ। হিন্দুশাস্ত্রের এটিকে ‘তীর্থগুরু’ বা সকল তীর্থের মূর্তিরূপ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, এই তীর্থটি সৃষ্টিকর্তা দেবতা ব্রহ্মার ক্ষেত্র। ব্রহ্মার প্রধান মন্দিরটি পুষ্করেই অবস্থিত। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর মুদ্রাতেও পুষ্কর হ্রদের উল্লেখ পাওয়া যায়।
সমগ্র পুষ্কর হ্রদটিকে ঘিরে বাহান্নটি স্নানের ঘাট রয়েছে। এখানে তীর্থযাত্রীরা দলে দলে পুণ্যস্নান করতে আসেন। কার্তিক পূর্ণিমা তিথিতে পুষ্করে একটি মেলা উপলক্ষ্যে বিশেষ জনসমাগম ঘটে। হিন্দুরা বিশ্বাস করেন যে, এই হ্রদে স্নান করলে পাপ নাশ হয় ও চর্মরোগ দূর হয়। হ্রদ-সন্নিহিত অঞ্চলে পাঁচশোটিরও বেশি হিন্দু মন্দির অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 2[[File:50px]] (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
-
Image 3
আইএসও ৩১৬৬-২:এসজে (ইংরেজি: ISO 3166-2:SJ) হলো স্ভালবার্দ ও ইয়ান মায়েনের জন্য প্রবর্তিত আন্তর্জাতিক মান সংস্থা (আইএসও) কর্তৃক প্রকাশিত আইএসও ৩১৬৬-২ এর একটি ভুক্তি যা আইএসও ৩১৬৬ এর অংশ। আইএসও ৩১৬৬-১ এ সব দেশের মূল মান সমূহ এবং তাদের উপ-বিভাগসমূহের সংকেত ব্যাখ্যা করা হয়েছে। স্ভালবার্দ ও ইয়ান মায়েনের প্রশাসনিক কোন ভুক্তি নেই, তবে নরওয়ের আলাদা দু'টি অংশ হিসেবে বিদ্যমান। নরওয়ের ভুক্তি আইএসও ৩১৬৬-২:এনও তে স্ভালবার্দের জন্য এনও-২১ এবং ইয়ান মায়েনের জন্য এনও-২২ আলাদা উপ-বিভাগ রয়েছে। বর্তমানে স্ভালবার্দ ও ইয়ান মায়েনের জন্য আইএসও ৩১৬৬-২ এ আলাদা কোন কোড নেই। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 4বামিয়ান উপত্যকার (পুস্তু/দারি: بامیان বা-মি-ইয়ান) অবস্থান আফগানিস্তানের একেবারে মধ্যভাগে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড়ে প্রায় ২৪০০ মিটার বা ৮০০০ ফিট উচ্চতায়। ঐ একই নামে পরিচিত আফগান প্রদেশটিও এই উপত্যকার নামেই পরিচিত। বর্তমানে উপত্যকাটিতে মূলত হাজারা উপজাতির বাস। হাজারা উপজাতির বাসভূমি হজরজৎ'এর একেবারে কেন্দ্রস্থলে এর অবস্থান। বর্তমানে এই উপত্যকার অধিবাসীরা প্রায় সকলেই ইসলাম অনুরাগী হলেও ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি, এই অঞ্চলে একসময় জরাথ্রুস্টবাদ ও বৌদ্ধধর্মের প্রবল প্রভাব ছিল। বিশেষ করে খ্রিস্টিয় তৃতীয় থেকে দশম শতক পর্যন্ত এই উপত্যকার পাহাড়ের গায়ে অসংখ্য কৃত্রিম গুহা খনন করে বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ও ভিক্ষুরা এই উপত্যকায় বাস করতেন। তাদের কেন্দ্র করেই এই সময়ে এই উপত্যকা ও তৎসন্নিহিত সমগ্র অঞ্চলেই বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রভাব ছড়িয়ে পড়ে। বৌদ্ধ সংস্কৃতির সাথে এই অঞ্চলে পারসিক ও খ্রিস্টপূর্ব ৩৩০ অব্দেআলেকজান্ডারের আক্রমণের পর থেকে গড়ে ওঠা গ্রিক সংস্কৃতি ও শিল্পরীতির সংমিশ্রণে এক নতুন ধরনের শিল্পরীতি গড়ে ওঠে, যা ইতিহাসে গান্ধার শিল্প নামে পরিচিত। সমগ্র মধ্য এশিয়া ও উত্তর-পশ্চিম ভারতীয় উপমহাদেশে এই শিল্পরীতি এই সময় প্রভূত প্রভাব বিস্তার করে। বামিয়ানে এই শিল্পরীতির অনুকরণেই পাহাড়ের গায়ে পাথর কুঁদে বিভিন্ন মুদ্রার অসংখ্য বুদ্ধমূর্তি খোদাই করা হয়। এদের মধ্যে খ্রিস্টিয় ষষ্ঠ শতাব্দীতে তৈরি দুটি বিশালাকার মূর্তি সবচেয়ে বিখ্যাত। এগুলির দৌলতেই এই উপত্যকার ঐ অংশটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় স্থান পায়। কিন্তু আফগানিস্তানের তালিবান শাসকরা অ-ইসলামীয় বিবেচনায় ২০০১ সালের মার্চ মাসে ডিনামাইট বিস্ফোরণ ঘটিয়ে প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো আফগান ইতিহাসের তথা বিশ্ব ঐতিহ্যের এই অনন্য নিদর্শন দুটিকে ধ্বংস করে। বর্তমানে তালিবানরা সেদেশে ক্ষমতাচ্যূত হবার পর আন্তর্জাতিক উদ্যোগে এই মূর্তিদুটির পুনর্নির্মাণ, ঐতিহ্যবাহী সমগ্র পাথুরে দেওয়ালটি ও সাথে সাথে ঐ সমগ্র অঞ্চলটিরই ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলির সংরক্ষণের বিষয়ে সবিশেষ গুরুত্ব আরোপিত হয়েছে।
মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনের প্রাচূর্যের কারণে এই অঞ্চলের পর্যটন শিল্প বিশেষভাবে বিকাশ লাভ করেছে। আফগানিস্তানে আগত ভ্রমণার্থীদের এক বড় অংশই তাই সাধারণভাবে এই উপত্যকা পর্যটন করে থাকেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 5
ভূ-পদার্থবিজ্ঞান (ইংরেজি: Geophysics) প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের একটি শাখা, যাতে পৃথিবী ও একে ঘিরে রাখা মহাকাশীয় পরিবেশের ভৌত প্রক্রিয়াসমূহ ও পৃথিবীর ভৌত বৈশিষ্ট্যগুলি অধ্যয়ন করা হয় এবং এগুলিকে পরিমাণবাচক পদ্ধতিসমূহের ব্যবহার করে বিশ্লেষণ করা হয়।
কখনও কখনও ভূ-পদার্থবিজ্ঞান বলতে কেবলমাত্র কঠিন পৃথিবীর সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি অধ্যয়নের ক্ষেত্রকে বোঝায়; এর মধ্যে পৃথিবীর আকৃতি, এর মহাকর্ষীয় ও চৌম্বক ক্ষেত্রসমূহ, এর অভ্যন্তরীণ গঠনকাঠামো ও সংযুক্তি, পৃথিবীর অভ্যন্তরস্থ গতিশীল প্রক্রিয়াসমূহ ও ভূপৃষ্ঠে ভূত্বকীয় পাত গঠন প্রক্রিয়াতে সেগুলির অভিব্যক্তি, ম্যাগমা উৎপাদন, আগ্নেয় কর্মকাণ্ড ও শিলা গঠন অন্তর্ভুক্ত। তবে আধুনিক ভূপদার্থবৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলি ও বিশুদ্ধ তাত্ত্বিক বিজ্ঞানীরা অপেক্ষাকৃত ব্যাপকতর একটি সংজ্ঞা ব্যবহার করেন যার মধ্যে পানি চক্র (বরফ ও তুষারসহ); মহাসমুদ্রগুলি ও বায়ুমণ্ডলের প্রবাহী গতিবিজ্ঞান, বায়ুমণ্ডলীয় তড়িৎ ও চুম্বকত্ব (আয়নমণ্ডল ও চৌম্বকমণ্ডল) ও সৌর-পৃথিবী পদার্থবিজ্ঞান অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া পৃথিবীর বাইরে চাঁদ ও অন্যান্য গ্রহের সদৃশ সমস্যাগুলিও এই শাস্ত্রে অধ্যয়ন করা হতে পারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 6
পৃথিবীর ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস ভূতাত্ত্বিক সময়ের উপর ভিত্তি করে অতীতের উল্লেখযোগ্য ঘটনাসমূহ মেনে চলে। এই পদ্ধতিতে পাথরের স্তর অধ্যয়ন (স্তরবিন্যাস)-এর উপর ভিত্তি করে এই কালনিরূপণ করা হয়। পৃথিবী প্রায় ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর পূর্বে সৌরজাগতিক নীহারিকার বৃদ্ধির ফলে গঠিত হয়েছে। সৌরজাগতিক নীহারিকা হল সূর্যের গঠনের ফলে ফেলে যাওয়া ধুলো এবং গ্যাসের ডিস্ক-আকৃতির বস্তু, যা থেকে সৌরজগতের বাকি উপাদানসমূহ গঠিত হয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 7
এডিয়াকারান যুগের ( /iːdiˈækərən/) ব্যপ্তি ছিল ৬৩৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে (Mya) ক্রায়োজেনিয়ান যুগের সমাপ্তি থেকে শুরু করে ৫৪১ মিলিয়ন বছর পূর্বে (Mya) ক্যাম্ব্রিয়ান যুগের শুরু পর্যন্ত মোট ৯৪ মিলিয়ন বছর। এটা প্রোটেরোজোয়িক অধিযুগের সমাপ্তিকে এবং ফ্যানারোজোয়িক অধিযুগের শুরুকে চিহ্নিত করে। দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত এডিয়াকারা পর্বতের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে।
অফিসিয়াল যুগ হিসেবে এডিয়াকারান যুগকে ২০০৪ সালে আন্তর্জাতিক ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞান সংস্থা (IUGS) স্বীকৃতি প্রদান করে এবং ১২০ বছরের মধ্যে এটাকে নতুন ভূতাত্ত্বিক যুগ হিসেবে ঘোষণা করে। যদিও এডিয়াকারা পর্বতের নামানুসারে এই যুগের নামকরণ করা হয়েছিল যেখানে ১৯৪৬ সালে ভূতত্ত্ববিদ রেগ স্প্রিগ সর্বপ্রথম এডিয়াকারা প্রাণীজগতের জীবাশ্ম আবিষ্কার করেছিলেন এবং এই স্ট্রাটোটাইপটি (type section) অবস্থিত ছিল দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ফ্লিণ্ডার পর্বতশ্রেণীর ইনোরামা প্রণালীতে যেটা ব্রাচিনা জর্জের অন্তর্গত এবং এর ভৌগোলিক অবস্থান ছিল ৩১°১৯′৫৩.৮″ দক্ষিণ ১৩৮°৩৮′০.১″ পূর্ব / ৩১.৩৩১৬১১° দক্ষিণ ১৩৮.৬৩৩৩৬১° পূর্ব / -31.331611; 138.633361। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 8
তিসফুন (/ˈtɛsɪfɒn/TESIFON; গ্রিক: Κτησιφῶν ; পার্থিয়ান/ফার্সি: তিস্পুন বা তিসফুন)
একটি প্রাচীন শহর। এটি দজলা নদীর পূর্ব তীরে এবং বর্তমান বাগদাদ থেকে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ছিল। ৫৮ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে পার্থিয়ান সাম্রাজ্যের যুগে এই শহর পারস্যের রাজধানী হয় এবং ৬৫১ খ্রিস্টাব্দে মুসলমানদের পারস্য বিজয়ের আগপর্যন্ত এই শহর সাসানীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল।
হেলেনীয় শহর সেলেউসিয়াসহ নদীর উভয় তীরের শহরসমূহকে আত্মীকরণের মাধ্যমে তিসফুন একটি ধনী বাণিজ্যিক শহর হিসেবে গড়ে উঠেছিল। তিসফুন এবং তার শহরতলীকে কখনও শহরসমূহ হিসেবে উল্লেখ করা হয় (আরামাইক: মাহুজা, আরবি: المدائن,আরবি: আল-মাদাইন)। ষষ্ঠ শতকের শেষ ও সপ্তম শতকের প্রথম দিকে এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম শহর ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 9
সবরমতি রিভারফ্রন্ট (গুজরাটি: સાબરમતી રિવરફ્રન્ટ) হল একটি ওয়াটারফ্রন্ট যা ভারতে আহমেদাবাদে সবরমতী নদীর তীরে গড়ে ওঠেছে। ১৯৬০ সালে প্রস্তাব করা হলেও এর নির্মাণ ২০০৫ সালে শুরু। ২০১২ সাল থেকে, নদীর তীরের রিভারফ্রন্টটি ধীরে ধীরে জনসাধারনের জন্য খোলা হয় এবং বিভিন্ন সুবিধা লক্ষ্যে নির্মিত হয় এবং বিভিন্ন সুবিধা সক্রিয়ভাবে নির্মাণ অধীনে প্রকল্পে রয়েছে। প্রকল্পের প্রধান লক্ষ্য হলো পরিবেশগত উন্নতি, সামাজিক অবকাঠামো এবং টেকসই উন্নয়ন।
এছাড়াও, এটি নদীটির সাথে শহরটির সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করতে সফল হয়েছে। এই প্রকল্পের দুটি স্তরের নদীর উভয় পাশে অবস্থিত যেখানে নিচের স্তরটি কেবলমাত্র পথচারীদের এবং সাইক্লাইস্টের কাজ করে এবং উপরের স্তরটি কয়েকটি এলাকার জন্য বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত অনুষ্ঠান, অবসর কার্যক্রম, বড় পাবলিক পার্ক এবং প্লাজার কাজ করে।এই প্রকল্পটি বাণিজ্যিক এবং খুচরা উন্নয়ন ঘটিয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 10
ভারতের জলবায়ু কোন স্থানের অনেক দিনের (৩৫ বছরের বেশি) আবহাওয়ার গড়কে সেই স্থানের জলবায়ু বলে। ভারতের জলবায়ু বলতে সাধারণভাবে বোঝায় এক বিশাল ভৌগোলিক ক্ষেত্রে ভারতের বৈচিত্র্যপূর্ণ আবহাওয়া পরিস্থিতি। কোপেন আবহাওয়া বর্গীকরণ অনুসারে, ভারতে ছয়টি প্রধান আবহাওয়া সংক্রান্ত উপবর্গ দেখা যায়: পশ্চিমে মরুভূমি, উত্তরে আল্পীয় তুন্দ্রা ও হিমবাহ থেকে দক্ষিণ পশ্চিমে ও দ্বীপাঞ্চলের ক্রান্তীয় আর্দ্র বর্ষণারণ্য। কোনো কোনো অঞ্চলে আবার পৃথক স্থানীয় জলবায়ুরও দেখা মেলে। দেশে মোট চারটি প্রধান ঋতু: শীত (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি), গ্রীষ্ম (মার্চ থেকে মে), বর্ষা (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) ও শরৎ-হেমন্ত (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর)।
ভারতের বহু বিচিত্র ভূগোল ও ভূতত্ত্ব অনেকাংশেই ভারতের জলবায়ুকে প্রভাবিত করে থাকে। উত্তরে হিমালয় পর্বতমালা ও উত্তর-পশ্চিমে থর মরুভূমির অবস্থানের ব্যাপারে একথা বিশেষভাবে প্রতীয়মান হয়। হিমালয় মধ্য এশিয়া থেকে প্রবাহিত অতিশীতল ক্যাটাবেটিক বায়ুপ্রবাহকে রোধ করে। ফলে শীতকালেও উত্তর ভারত উষ্ণ বা সামান্য শীতল থাকে। এই একই কারণে ভারতে গ্রীষ্ম অত্যধিক উষ্ণ হয়। কর্কটক্রান্তি রেখা এই দেশের মাঝবরাবর প্রসারিত হয়ে সারা দেশটিকে ক্রান্তীয় ও নাতিশীতোষ্ণ মণ্ডলে স্থাপন করলেও, ভারতের জলবায়ু সাধারণত ক্রান্তীয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 11[[File:]]
পৃথিবী সূর্য থেকে দূরত্ব অনুযায়ী তৃতীয়, সর্বাপেক্ষা অধিক ঘনত্বযুক্ত এবং সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে পঞ্চম বৃহত্তম গ্রহ। সূর্য হতে এটির দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কি.মি।এটি সৌরজগতের চারটি কঠিন গ্রহের অন্যতম। পৃথিবীর অপর নাম "বিশ্ব" বা "নীলগ্রহ"। ইংরেজি ভাষায় পরিচিত আর্থ (Earth) নামে, গ্রিক ভাষায় পরিচিত গাইয়া (Γαῖα) নামে, লাতিন ভাষায় এই গ্রহের নাম "টেরা (Terra)।
পৃথিবী হলো মানুষ সহ কোটি কোটি প্রজাতির আবাসস্থল। পৃথিবী এখন পর্যন্ত পাওয়া একমাত্র মহাজাগতিক স্থান যেখানে প্রাণের অস্তিত্বের কথা বিদিত। ৪৫৪ কোটি বছর আগে পৃথিবী গঠিত হয়েছিল। এক বিলিয়ন বছরের মধ্যেই পৃথিবীর বুকে প্রাণের আবির্ভাব ঘটে। পৃথিবীর জীবমণ্ডল এই গ্রহের বায়ুমণ্ডল ও অন্যান্য অজৈবিক অবস্থাগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে। এর ফলে একদিকে যেমন বায়ুজীবী জীবজগতের বংশবৃদ্ধি ঘটেছে, অন্যদিকে তেমনি ওজন স্তর গঠিত হয়েছে। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের সঙ্গে একযোগে এই ওজোন স্তরই ক্ষতিকর সৌর বিকিরণের গতিরোধ করে গ্রহের বুকে প্রাণের বিকাশ ঘটার পথ প্রশস্ত করে দিয়েছে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক সম্পদ ও এর ভূতাত্ত্বিক ইতিহাস ও কক্ষপথ এই যুগে প্রাণের অস্তিত্ব রক্ষায় সহায়ক হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, আরও ৫০ কোটি বছর পৃথিবী প্রাণধারণের সহায়ক অবস্থায় থাকবে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 12
পৃথিবী বিজ্ঞান বা ভূ-বিজ্ঞানের সাথে আমাদের পৃথিবী সম্পর্কিত প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সমস্ত ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি বিজ্ঞানের একটি শাখা যা, পৃথিবী এবং এর বায়ুমণ্ডলের ভৌত এবং রাসায়নিক নিয়মনীতি নিয়ে কাজ করে। ভূবিজ্ঞানকে বিজ্ঞানের একটি শাখা হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে তবে এটির ইতিহাস অনেক পুরানো। এককথায় ভূবিজ্ঞান হলো, পৃথিবী ও এর ভূতাত্ত্বিক পদ্ধতিসমূহের বৈজ্ঞানিক আলোচনা। ভূ-বিজ্ঞান অধ্যয়নের চারটি প্রধান শাখা। যথা:
পৃথিবী বিজ্ঞানের হ্রাস এবং সামগ্রিক পদ্ধতি উভয়ই রয়েছে। এটি পৃথিবী এবং এর আশেপাশের মহাকাশের প্রতিবেশীদেরও পাঠ্য। কিছু পৃথিবী বিজ্ঞানীরা গ্রহ সম্পর্কে তাদের জ্ঞানকে শক্তি এবং খনিজ সংস্থান শনাক্ত করতে এবং বিকাশের জন্য ব্যবহার করেন। অন্যরা পৃথিবীর পরিবেশে মানুষের ক্রিয়াকলাপের প্রভাব এবং গ্রহকে রক্ষার জন্য নকশা পদ্ধতিগুলি অধ্যয়ন করে। তারা তাদের জ্ঞানকে আগ্নেয়গিরি, ভূমিকম্প এবং হারিকেনের মতো দূর্যোগগুলি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করতে ব্যবহার করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 13
ইয়েলোস্টোন জাতীয় উদ্যান (ইংরেজি: Yellowstone National Park) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি জাতীয় উদ্যান। ১৮৭২ সালের ১ মার্চ রাষ্ট্রপতি ইউলিসিস এস. গ্র্যান্টের সাক্ষরানুক্রমে মার্কিন কংগ্রেস একটি আইন পাস করে এই উদ্যানটি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি প্রধানত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াইয়োমিং রাজ্যে অবস্থিত হলেও, পরে মন্টানা ও ইডাহোতেও প্রসারিত হয়। ইয়েলোস্টোন বিশ্বের প্রথম জাতীয় উদ্যান। এটি বন্যপ্রাণী ও বিভিন্ন প্রকার ভূতাপমাত্রাগত বৈশিষ্ট্যের জন্য প্রসিদ্ধ। ওল্ড ফেইথফুল গেজার এই উদ্যানের জনপ্রিয় দ্রষ্টব্যস্থলগুলির অন্যতম। এখানে বিভিন্ন প্রকার পরিবেশব্যবস্থা দেখা গেলেও, এগুলির মধ্যে সাবআলপাইন বনভূমি প্রধান।
স্থানীয় আমেরিকানরা ইয়েলোস্টোন অঞ্চলে প্রায় ১১,০০০ বছর ধরে বসবাস করেছে। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে লুইস ও ক্লার্ক অভিযানের সময় এই অঞ্চলটি পাশ কাটিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম থেকে মধ্যভাগ পর্যন্ত পর্বতচারীরা মাঝে মাঝে এখানে এলেও, সুসংহত অভিযান শুরু হয় ১৮৬০-এর দশকে। প্রতিষ্ঠার পর উদ্যানের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয় মার্কিন সেনাবাহিনীকে। ১৯১৭ সালে ন্যাশানাল পার্ক সার্ভিসের (১৯১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত) হাতে উদ্যানের দায়িত্বভার তুলে দেওয়া হয়। এখানকার শতাধিক স্থাপনা পুরাতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে সংরক্ষিত হচ্ছে। গবেষকগণ এক হাজারটিরও বেশি প্রত্নক্ষেত্র পরীক্ষা করে দেখেছেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 14
ব্রুজস (/bruːʒ/ BROOZH, ওলন্দাজ: Brugge [ˈbrʏɣə] (শুনুনⓘ)) হলো বেলজিয়ামের ফ্লেমিশ অঞ্চলের পশ্চিম ফ্ল্যান্ডার্স প্রদেশের রাজধানী এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে দেশের সপ্তম বৃহত্তম শহর।
জিবার্গ্গের ১,০৭৫ হেক্টর উপকূলসহ পুরো শহরটির আয়তন ১৩,৮৪০ হেক্টর (১৩৮.৪০ বর্গ কিলোমিটার; ৫৩.৪৪ বর্গ মাইল)। এই ঐতিহাসিক শহরটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। এটি দেখতে ডিম্বাকৃতি এবং আকারে প্রায় ৪৩০ হেক্টর। ১ জানুয়ারি ২০০৮ এর হিসাবে শহরটির মোট জনসংখ্যা ১১৭,০৭৩ জন, যার মধ্যে প্রায় ২০,০০০ জন শহরের কেন্দ্রে বাস করে। বহিরাগত কমিউটার জোন সহ মেট্রোপলিটন এলাকা ৬১৬ বর্গ কিলোমিটার (২৩৮ বর্গ মাইল) এলাকা জুড়ে ১ জানুয়ারি ২০০৮ পর্যন্ত মোট বাসিন্দা ২৫৫,৮৪৪ জন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 15
চিকশুলুব খাদ (আ-ধ্ব-ব: [tʃikʃuˈlub]) ইউকাটান উপদ্বীপে মাটির নিচে চাপা পড়ে থাকা একটি প্রাচীন অভিঘাত খাদ। এর কেন্দ্র মেক্সিকোর ইউকাটান অঞ্চলের চিকশুলুবে অবস্থিত। প্রায় ১৮০ কিমি (১১০ মাইল) ব্যাসবিশিষ্ট এই জ্বালামুখটি পৃথিবীতে এ পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে আবিষ্কৃত বৃহত্তম সংঘর্ষ কাঠামোগুলোর একটি। যে গ্রহাণু বা ধূমকেতুর আঘাতে এটি তৈরি হয়েছিল তার ব্যাস ছিল অন্তত ১০ কিমি (৬ মাইল)। জ্বালামুখটির নাম রাখা হয়েছে পার্শ্ববর্তী শহরের নামানুসারে। অবশ্য মায়ান ভাষায় এই শব্দের অর্থ "শয়তানের লেজ"। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 16
ডার্ট দ্বীপ রাজ্য উদ্যান (ইংরেজি: Dart Island State Park) একটি জনবিনোদন এলাকা। এটি কানেটিকাট নদীর উপর ১৯-একর (৭.৭ হেক্টর) এলাকার একটি বালুচর দ্বীপ যা শুধুমাত্র নৌকা দিয়ে গমনযোগ্য। দ্বীপটি যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট রাজ্যের মিডলটাউন শহরের কর্পোরেট সীমার অন্তর্ভূক্ত, মিডলটাউন জেনারেটিং স্টেশন এবং নদীর পশ্চিম তীরে প্র্যাট এবং হুইটনি কোম্পানির উৎপাদন কারখানা এটির নিকটতম প্রতিবেশী স্থাপনা। দ্বীপটি উইলো, এল্ম, পপলার এবং লাল ম্যাপলের মতো সাধারণ নদীজ পরিবেশে বড় হওয়া বৃক্ষের জঙ্গলে আবৃত। কানেটিকাট শক্তি ও পরিবেশ রক্ষা বিভাগ উদ্যানটির পরিচালনা করে। উদ্যানে দর্শনার্থীদের জন্য নৌকা ভ্রমণ, মৎস্য শিকার ও পাখি দেখার মত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 17
পৃথিবীর জলবায়ু ব্যবস্থার পাঁচটি মুখ্য উপাদান : এট্মোস্ফ্যায়ার (বায়ু), হাইড্রোস্ফ্যায়ার (পানি), ক্রিয়োস্ফ্যায়ার (বরফ এবং ভূগর্ভস্থ হিমায়িত অঞ্চল), লিথোস্ফ্যায়ার (পৃথিবীর উপরস্থ পাহাড়ী স্তর) এবং বায়োস্ফ্যায়ার (জীবিত বস্তু) এর মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে গঠিত। জলবায়ু হচ্ছে সাধারণত ৩০ বছরের বেশি সময়ের গড় আবহাওয়া, এবং এটি নির্ধারিত হয় জলবায়ু ব্যবস্থার বিভিন্ন প্রক্রিয়া যেমনঃ সমুদ্রের স্রোত, বায়ু প্রবাহের ধরন ইত্যাদির সমন্বয়ের মাধ্যমে। বায়ুমন্ডল এবং সমুদ্রের প্রবাহ মূলত সৌর বিকিরণ এবং ক্রান্তীয় অঞ্চল থেকে যেসব অঞ্চলে কম সৌরশক্তি পাওয়া যায় সেসব অঞ্চলে তাপ পরিবহনের মাধ্যমে চালিত হয়। পানি চক্র ও জলবায়ু ব্যবস্থার সর্বত্র জুড়ে শক্তি প্রবাহিত করে। এছাড়াও জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন উপাদানগুলোর মধ্যে পুনর্ব্যবহৃত হচ্ছে।
অভ্যন্তরীণ পরিবর্তনশীলতা এবং বাহ্যিক শক্তির কারণে জলবায়ু ব্যবস্থার পরিবর্তন হতে পারে। এই বাহ্যিক শক্তিগুলো প্রাকৃতিক যেমনঃ সৌর তীব্রতার ভিন্নতা এবং আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত অথবা মনুষ্যসৃষ্ট হতে পারে। মূলত মানুষের জীবাশ্ম জ্বালানী দহনের জন্য সৃষ্ট আবদ্ধ তাপের সঞ্চিত হওয়ার গ্রীন হাউজ গ্যাস, কারণেই বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ঘটছে। মানুষের কার্যক্রমের দ্বারা শীতল এরোসল ও নিঃসরিত হচ্ছে। কিন্তু এর দ্বারা সৃষ্ট সামগ্রিক প্রভাব গ্রিন হাউজ গ্যাসের প্রভাবের চেয়ে কম। জলবায়ু ব্যবস্থার বিভিন্ন উপাদানগুলোর প্রতিক্রিয়া প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তনগুলো আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 18
দূর অনুধাবন (ইংরেজি : Remote Sensing) হল কোন বস্তুকে সরাসরি স্পর্শ না করে সেই বস্তু হতে তার গুনাবলি সম্পর্কিত উপাত্ত সংগ্রহ করা এবং পর্যবেক্ষণ করার এক ধরনের কৌশল । এক্ষেত্রে বিভিন্ন সেন্সর বা ডিভাইস ব্যবহার করা হয় । দূর অনুধাবন হচ্ছে জিওইনফরমেটিক্স এর একটা বড় অংশ । এটা আবার ভূ-বিজ্ঞানের একটি উপশাখা বলা যায় ।
বর্তমান যুগ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ। মহাকাশ তথা উপগ্রহ প্রযুক্তি আধুনিক যুগের এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে সেটা বলার অপেক্ষাই রাখেনা। রিমোট সেন্সিং প্রযুক্তি বর্তমান মহাকাশ প্রযুক্তির যুগান্তকারী একটি পদক্ষেপ। এটা এমন এক কৌশল যার মাধ্যমে রিমোট সেন্সিং ডিভাইসের দ্বারা কোন বস্তুকে সরাসরি স্পর্শ না করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সাধারণত এই প্রযুক্তি বলতে তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণের দ্বারা মহাকাশ ও পৃথিবী পর্যবেক্ষণকে অনেকে বুঝিয়ে থাকেন। যদিও এর মানে শুধু মহাকাশ হতে পর্যবেক্ষণ বুঝানো একেবারে ঠিক হবেনা কারণ RADAR ও LIDAR এর সাহায্যে পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে সিগন্যাল পাঠিয়ে রিমোট সেন্সিং এর মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সংগৃহীত তথ্যকে কম্পিউটারের মধ্যমে প্রক্রিয়াজাত করা হয়। রিমোট সেন্সিং বিশেষজ্ঞের পদার্থ বিজ্ঞান ও গণিতে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক ।
উদাহারন হিসেবে বলা যায়- আকাশে অবস্থিত কৃত্রিম উপগ্রহ বা বিমান থেকে পরিবেশের কোন উপাদানের তথ্য সংগ্রহ । দূর অনুধাবন কৌশলে বেশ কিছু সেন্সর ব্যবহার করা হয় সেগুলো হল -- ক্যামেরা
- লেসার
- রেডিও তরঙ্গ গ্রহণকারী রিসিভার বা সংগ্রাহক
- রাডার ব্যবস্থা
- সনার
- সীসমোগ্রাফ
- গ্রাভিমিটারস
- ম্যাগ্নেটমিটার।
-
Image 19
ভূমণ্ডলীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি বা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, বলতে সাধারণত সময় বা কারণ-নিরপেক্ষ হলেও মুলত ইদানীং কালের উষ্ণতা বৃদ্ধিকেই নির্দেশ করা হয় এবং এটি মানুষের কার্যক্রমের প্রভাবে ঘটেছে। এটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তন এরই একটি অংশ। জলবায়ু পরিবর্তনের রূপরেখা সম্মেলন বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে মানুষের কারণে সৃষ্ট, আর জলবায়ুর বিভিন্নতাকে অন্য কারণে সৃষ্ট জলবায়ুর পরিবর্তন বোঝাতে ব্যবহার করে। কিছু কিছু সংগঠন মানুষের কারণে পরিবর্তনসমূহকে মনুষ্যসৃষ্ট (anthropogenic) জলবায়ুর পরিবর্তন বলে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 20
একটি উষ্ণপ্রস্রবণ হল এক ধরনের প্রস্রবণ যার বৈশিষ্ট্য হল, এব় ভেতব় থেকে কিছু সময় পব় পব় পানি এবং বাষ্পেব় উচ্চ চাপে নির্গমণ হয়। উষ্ণপ্রস্রবণ মোটামুটি বিরল ঘটনা কারণ এটা গঠন হয় পৃথিবীর কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থানে শুধুমাত্র বিদ্যমান হাইড্রোজিয়োলজিক্যাল অবস্থার ফলে। সাধারণত সব উষ্ণপ্রস্রবণেব় স্থানগুলি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির এলাকায় অবস্থিত, এবং উষ্ণপ্রস্রবণ ঘটে ম্যাগমার নিকটবর্তী হওয়ার কারণে। সাধারণত, পৃষ্ঠের জল প্রায় ২,০০০ মিটার (৬,৬০০ ফুট) গড় গভীরে পৌঁছে যায় যেখানে এটি গরম পাথরের সংস্পর্শে আসে। ফলশ্রুতিতে, চাপযুক্ত পানি ফুটে উঠে এবং উষ্ণপ্রস্রবণেব় পৃষ্ঠতল হতে ছিটকে বের হয় (হাইড্রোথার্মাল বিস্ফোরণ)।
উষ্ণপ্রস্রবণ নলতন্ত্রের ভেতর খনিজ পদার্থ জমা হবার কারণে, কাছাকাছি গরম পানির ঝরনার সাথে কাজ বিনিময়, ভূমিকম্পের প্রভাব এবং মানব হস্তক্ষেপের ফলে উষ্ণপ্রস্রবণের উদ্গিরণ কার্যকলাপ পরিবর্তন বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে । অন্যান্য প্রাকৃতিক ঘটনার মতো, উষ্ণপ্রস্রবণ শুধু পৃথিবীতে ঘটে না । বহিরাগত সৌরজগৎের বেশ কয়েকটি চাঁদে, পিচকারির-মত বিস্ফোরণ, যা ক্রায়োগেইজার্স নামে পরিচিত, পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। সল্প চারিপার্শ্বিক চাপের কারণে, এই উদ্গিরণ তরল পদার্থ ছাড়া শুধু বাষ্প বের হয়; এই উদ্গিরণের সাখে ধুলো এবং বরফ কণার উপরে উঠে আসে যার ফলে এগুলো আরো সহজে দেখা যায় । শনির চাঁদ এনেসেলাদাসের দক্ষিণ মেরু কাছাকাছি পানির বাষ্পের জেট দেখা গেছে, নেপচুনের উপগ্রহ ট্রাইটনে নাইট্রোজেনের উদ্গিরণ পর্যবেক্ষিত হয়েছে। মঙ্গলের দক্ষিণ মেরু বরফ চূড়া থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড উদ্গিরণ লক্ষণ দেথা গেছে। পরবর্তী দুই ক্ষেত্রে, ভূতাত্ত্বিক শক্তি দ্বারা চালিত হওয়ার পরিবর্তে, উদ্গিরণগুলি একটি কঠিনাবস্খা গ্রিনহাউস প্রভাবের মাধ্যমে সৌর উত্তাপনের উপর নির্ভর করে বলে মনে করা হয়।
(সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 21
মুহাম্মদ ইবনে বতুতা বা ইবনে বতুতা (ফেব্রুয়ারি ২৪, ১৩০৪ - ১৩৬৮ অথবা ১৩৬৯, আরবি: أبو عبد الله محمد بن عبد الله اللواتي الطنجي بن بطوطة, ʾAbū ʿAbd al-Lāh Muḥammad ibn ʿAbd al-Lāh l-Lawātī ṭ-Ṭanǧī ibn Baṭūṭah) ছিলেন একজন সুন্নি মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ, বিচারক এবং সুন্নি ইসলামের মালিকি মাজহাবের অনুসারী ধর্মতাত্ত্বিক। তার পূর্ণ নাম হলো আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা তিনি ১৭ রজব ৭০৩ হিজরী মোতাবেক ১৩০৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ ফেব্রুয়ারি রবিবার দিন মরোক্কোর তাঞ্জিয়ারে জন্মগ্রহণ করেন। চীন সহ পৃথিবীর অনেক জায়গায় তিনি "শামস-উদ্-দ্বীন" নামেও পরিচিত।
ইবন বতুতা সারা জীবন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ঘুরে বেড়িয়েছেন। পৃথিবী ভ্রমণের জন্যই তিনি মূলত বিখ্যাত হয়ে আছেন। একুশ বছর বয়স থেকে শুরু করে জীবনের পরবর্তী ৩০ বছরে তিনি প্রায় ৭৫,০০০ মাইল(১,২১,০০০কিমি) পথ পরিভ্রমণ করেছেন। তিনিই একমাত্র পরিব্রাজক যিনি তার সময়কার সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ভ্রমণ করেছেন এবং তৎকালীন সুলতানদের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন। বর্তমান পশ্চিম আফ্রিকা থেকে শুরু করে মিশর, সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং চীন ভ্রমণ করেছিলেন তিনি। তার কিছুকাল পূর্বে এমন দীর্ঘ ভ্রমণ করে বিখ্যাত হয়েছিলেন ভেনিসের ব্যবসায়ী এবং পরিব্রাজক মার্কো পোলো। কিন্তু ইবন বতুতা মার্কো পোলোর তিনগুণ বেশি পথ সফর করেছিলেন। ভ্রমণকালে তিনি এই উপমহাদেশের বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব, সুফি, সুলতান, কাজি এবং আলেমদের সাক্ষাৎ লাভ করেন। ৩০ বছরে প্রায় ৪০টি দেশ ভ্রমণ করে নিজ দেশ মরোক্কোতে ফেরার পর মরোক্কোর সুলতান আবু ইনান ফারিস তার ভ্রমণকাহিনীর বর্ণনা লিপিবদ্ধ করার জন্য কবি ইবনে যোজাইয়াকে নিয়োগ করেন। এই ভ্রমণকাহিনীর নাম রিহলা। এটিকে ১৪শ শতকের পূর্ব, মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৫৮ সালে এ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ বের হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 22
তামবোরা পর্বত একটি সক্রিয় স্তরীভূত কোণ আকারের আগ্নেয়গিরি যা ইন্দোনেশিয়ার সুমবাওয়া দ্বীপের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। সুমবাওয়ার উত্তর ও দক্ষিণে ভুগর্ভস্থ টেকটোনিক প্লেটের উচ্চভাগ অবস্থিত, এবং এর নিচের টেকটোনিক প্লেটের অন্তক্রিয়ার ফলেই তামবোরা পর্বতের উৎপত্তি। তামবোরা পর্বতের উচ্চতা প্রায় ৪,৩০০ মিটার (১৪,১০০ ফিট) যা একে অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইন্দোনেশিয়ার অন্যতম সুউচ্চ শৃঙ্গে পরিনত করে। এর ভেতরের ম্যাগমা চেম্বার কয়েক দশক ধরে পুর্ণ হতে থাকে, এবং ১০ এপ্রিল ১৮১৫ তে তা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছায়। এর ফলে অগ্নুৎপাত ঘটে। অগ্নুৎপাতের আগ্নেয় বিস্ফোরক মানদণ্ড (volcanic explosivity index) ছিলো ৭। এটির ছিলো ১৮০ খ্রীষ্টাব্দের লেক ট্যুপো অগ্নুৎপাতের পর একমাত্র সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত আগ্নেয় বিস্ফোরক মানদণ্ডে ৭ মাত্রার অগ্নুৎপাত। (তবে ধারণা করা হয় ৯৪৬ খ্রীষ্টাব্দের পায়েকটু পর্বতের অগ্নুৎপাত অগ্নেয় বিস্ফোরক মানদণ্ডে ৭ মাত্রার হতে পারে)। তামবোরা পর্বতের সর্বশেষ অগ্নুৎপাত ঘটে ১৯৬৭ সালে, যা আগ্নেয় বিস্ফোরক মানদণ্ডে ০ মাত্রার ছিলো।
তামবোরা আগ্নেয়গিরির ১৮১৫ সালের অগ্নুৎপাত ইতিহাসের সব থেকে বৃহৎ অগ্নুৎপাত যার নিঃসরণ আয়তন ছিলো ১৬০ বর্গ কিলোমিটার। বিস্ফোরনের শব্দ ২০০০ কিলোমিটার (১২০০ মাইল) দূরবর্তী সুমাত্রা দ্বীপেও শুনা গিয়েছিলো। ভারী আগ্নেয় ছাই বোর্নিও, সুলাওয়েসি, জাভা ও মালুকু দ্বীপপুঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছিল। অগ্নুৎপাতের নিঃসরণের ফলে নির্গত বর্জ্য পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ভূমির উর্বরতা নষ্ট করে দেয়, ফলে খাদ্যাভাব ও বিভিন্ন রোগে অনেক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। তামবোরা আগ্নেয়গিরির ১৮১৫ সালের অগ্ন্যুৎপাতে অন্তত ৭১০০০ মানুষের প্রাণহানী ঘটে, যার মধ্যে ১১০০০–১২০০০ সরাসরি অগ্ন্যুৎপাতে মারা যায়, বাকিরা পরবর্তীতে খাদ্যাভাব ও বিভিন্ন রোগে প্রাণ হারান। মৃতের সংখ্যা ৯২০০০ বলে বহুল প্রচলিত হলেও তা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 23
বারো মাম্প ইংলিশ কাউন্টি সমারসেটের বারোব্রিজ গ্রামে অবস্থিত একটি পাহাড় এবং ঐতিহাসিক স্থান। এটি সাউথলেক মুরের অধীনস্থ একটি শিডিউল্ড স্মৃতিস্তম্ভ যার মধ্যে পাহাড়ের উপর গির্জার ধ্বংসাবশেষটি গ্রেড ২ তালিকাভুক্ত ভবন।
পাহাড়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থিত যার উপর থেকে দেখা যায় টোন নদী এবং ক্যারি নদীর পুরনো প্রবাহের সাথে প্যারেট নদীর সংযোগস্থল। যদিও স্থানটিতে রোমান পরিদর্শনের প্রমাণ পাওয়া যায়, স্থানটির প্রথম দুর্গকরণ ছিল নরমান মোট নির্মাণ। এটিকে রাজা আলফ্রেডের দুর্গ বলা হয়, যদিও আলফ্রেড দ্য গ্রেটের ব্যবহারের কোন প্রমাণ পাওয়া যায় নি। পঞ্চদশ শতাব্দীতে পাহাড়ের উপর একটি মধ্যযুগীয় গির্জা নির্মাণ করা হয়েছিল। পাহাড়ের উপর থাকা বর্তমান ধ্বংসপ্রাপ্ত গির্জাটি ১৭৯৩ সালে নির্মিত হয়েছিল। ১৯৪৬ সালে স্থান এবং ধ্বংসাবশেষটি যুদ্ধের স্মারক হিসেবে জাতীয় তহবিলে দান করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 24
ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ এবং ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, অসম ও সিকিম রাজ্য অবস্থিত। রাজ্যের উত্তরে হিমালয় পর্বতমালা ও দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। এর মধ্যবর্তী অঞ্চলে গঙ্গা পূর্বমুখে এবং তার শাখানদী হুগলি দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। রাজ্যের উত্তরবঙ্গ অঞ্চলে অবস্থিত শিলিগুড়ি করিডোর উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে দেশের মূল ভূখণ্ডের সংযোগ রক্ষা করছে। পশ্চিমবঙ্গ একাধিক ভৌগোলিক অঞ্চলে বিভক্ত। যেমন, দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, তরাই ও ডুয়ার্স অঞ্চল, রাঢ় অঞ্চল, পশ্চিমের উচ্চভূমি ও মালভূমি অঞ্চল, উপকূলীয় সমভূমি অঞ্চল, সুন্দরবন এবং গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চল।
১৯৪৭ সালে, যখন ভারত স্বাধীনতা লাভ করে, তখন ব্রিটিশ ভারতের বাংলা প্রদেশ বিভাজনের পরিকল্পনা অনুযায়ী উক্ত প্রদেশের ১৪টি জেলা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য গঠিত হয়। ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি পূর্বতন দেশীয় রাজ্য কোচবিহার একটি জেলা রূপে পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগর রাজ্যের হুগলি জেলার একটি অংশরূপে যুক্ত হয়। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে রাজ্য পুনর্গঠন আইন অনুযায়ী, পুরুলিয়া জেলার বঙ্গভুক্তি ঘটে এবং বিহারের অপর একটি অংশ পশ্চিম দিনাজপুরের সঙ্গে যুক্ত হয়। পরবর্তীকালে পশ্চিম দিনাজপুর, মেদিনীপুর, চব্বিশ পরগনা, ও জলপাইগুড়ি জেলার মতো বৃহদাকার জেলাগুলিকে দ্বিধাবিভক্ত করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) -
Image 25
নেপুলিন হ্রদ মানুষের তৈরি স্বাদু পানির হ্রদ যা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ওয়ান্টেজ টাউনশিপের সাসেক্স সিটিতে অবস্থিত। পাপাকাটিং খাঁড়ির জল বিভাজিকায় অবস্থিত, ওয়ালকিল নদীর একটি উপনদী, একটি নামহীন পাহাড়ি ঢলের বাঁধ তৈরি করার সময় হ্রদটি ১৯৫০ সালে বেসরকারি আবাসন উন্নয়নের অংশ হিসেবে তৈরি হয়। ঢলটি বর্তমানে নেপুলাকাটিং খাঁড়ি নামে পরিচিত, ২০০২ সালের আগে এটির কোন নামকরণ করা হয়নি। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
আপনি জানেন কি?
- ...১৮৬৭ সালে স্বাক্ষরিত আলাস্কা ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে তৎকালীন রুশ সাম্রাজ্য মাত্র ৭২ লক্ষ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে আলাস্কাকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বিক্রি করে দেয়?
- ... লোরেন-স্যান্ডুস্কি উভয়ই ছিল মারাত্মক টর্নেডো এবং ওহাইও ইতিহাসের সবচেয়ে মারাত্মক টর্নেডো প্রাদুর্ভাবের অংশ?
- ...যে মাদাগাস্কার এবং মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় জোকওয়ে ১৬ জনকে হত্যা করেছে, কমপক্ষে ৫৫৪০০ জনকে গৃহহীন করেছে এবং প্রায় ১০০০০ ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে?
- ... ক্লিওপেট্রার প্রাসাদ খুঁজতে ভূ-পদার্থবিজ্ঞানের ভৌত পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে?
- ...যে, জরাথুস্ট্র ধর্মের উৎপত্তিস্থল ইরান হলেও গোটা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জরাথুস্ট্র ধর্মাবলম্বী ভারতে বসবাস করে?
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহ
নির্বাচিত ছবি
-
Image 1সূর্যোদয়ের সময় ওয়াদি শাওকা পর্বতমালা, আল হাজার পর্বতশ্রেণী, সংযুক্ত আরব আমিরাত। (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 2অস্ট্রেলিয়ার এনসায়/সুইফস ক্রিক অঞ্চলে এক কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 3জার্মানিতে অবস্থিত রোস্তক পাওয়ার স্টেশনের রাতের দৃশ্য। (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 7জাম্বেজি নদীর ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত, যার প্রস্থ ১৭০৮ মিটার এবং উচ্চতা ১০৮ মিটার। এটি জাম্বিয়া ও জিম্বাবুয়ের সীমানায় অবস্থিত। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 8ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভার ইজেন অগ্নেয়গিরি থেকে সালফার সংগ্রহের দৃশ্য। বিষাক্ত ধোঁয়াসহ বিপদজনক পরিবেশে তেমন সুরক্ষা সামগ্রী ছাড়াই এখানে খনিজ সংগ্রহের কাজ করা হয়। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 9ইউক্রেনের ইভানো-ফ্রাঙ্কিভস্ক ওব্লাস্টের নাদভির্না থেকে গর্গানি পর্বতমালায় শীতের সকালের একটি দৃশ্য (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 10বিদাসোয়া নদীতে অবস্থিত ফেজ্যান্ট দ্বীপ বছরের ছয় মাস (১ ফেব্রুয়ারি – ৩১ জুলাই) স্পেনের অধীনে এবং বাকি ছয় মাস (১ আগস্ট – ৩১ জানুয়ারি) ফ্রান্সের অধীনে থাকে, যা ১৬৫৯ সালে স্বাক্ষরিত হয় (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 11বোবোভন্যা, ইউক্রেনের কিয়েভের ডেসনা রায়ওনের একটি প্রাণিবিদ্যা সংরক্ষণাগার। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 12একটি ট্রেন বলিভিয়ার সান ক্রিস্টোবাল খনি থেকে চিলির বন্দর শহর আন্তোফাগাস্তা পর্যন্ত সীসা আকরিক নিয়ে যাচ্ছে (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 13ক্রুজেইরো দে সেতুবাল (সেতুবালের ওয়েসাইড ক্রস) এবং যিশুর মঠের দৃশ্য, সেতুবাল, পর্তুগাল (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 15মৃত্যু উপত্যকা। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 16গ্লাসিয়ার্স সম্মুখ থেকে দেখা মন্ট ব্লাঙ্ক চূড়া। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 17নিউ ইয়র্ক শহরের ব্রুকলিন উদ্ভিদ উদ্যানে অবস্থিত "জাপানি পাহাড়-ও-পুকুর উদ্যান"। (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 18রাতারগুল জলাবনের একটি অংশের আন্তরীক্ষ দৃশ্যের ছবি। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 19কার্পেথিয়ান জাতীয় প্রকৃতি উদ্যানে অবস্থিত হুবেরলা পর্বত, যেটি ইউক্রেনের সর্বোচ্চ পর্বত। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 21ইরানের সিস্তান ও বেলুচিস্তানের একটি উইন্ডমিল। (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 23জার্মানির নর্ডরাইন-ভেস্টফালেনে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী স্থান স্টার্নটর। (উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত ছবি/বিজ্ঞান/ভূতত্ত্ব থেকে)
-
Image 25রাতের বেলায় তোলা মৃত্যু উপত্যকার রেসট্র্যাক প্লায়া হ্রদের ৩৬০° বিস্তৃত দৃশ্য। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
-
Image 26আইসল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের মধ্য-আটলান্টিক শৈলশিরা পর্বতশ্রেণীর বিমান থেকে তোলা একটি ছবি। (প্রবেশদ্বার:ভূবিজ্ঞান/নির্বাচিত ছবি থেকে)
উপবিষয়শ্রেণী
সম্পর্কিত বিষয়
উইকিপ্রকল্প
আপনি যা যা করতে পারেন
সম্পর্কিত উইকিমিডিয়া
উইকিসংবাদে ভূবিজ্ঞান
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস
উইকিউক্তিতে ভূবিজ্ঞান
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন
উইকিসংকলনে ভূবিজ্ঞান
উন্মুক্ত পাঠাগার
উইকিবইয়ে ভূবিজ্ঞান
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল
উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে ভূবিজ্ঞান
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম
উইকিমিডিয়া কমন্সে ভূবিজ্ঞান
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার
উইকিঅভিধানে ভূবিজ্ঞান
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ
উইকিউপাত্তে ভূবিজ্ঞান
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার
উইকিভ্রমণে ভূবিজ্ঞান
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা
প্রবেশদ্বার