প্রবেশদ্বার:চিকিৎসাবিদ্যা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(প্রবেশদ্বার:Medicine থেকে পুনর্নির্দেশিত)

চিকিৎসাবিদ্যা

Physician examining a patient.

চিকিৎসাবিদ্যা হল স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের শাখা এবং রোগ ও আঘাতের অধ্যয়ন, নির্ণয় এবং চিকিত্সার মাধ্যমে মানব স্বাস্থ্য বজায় রাখা বা পুনরুদ্ধার করার সাথে সম্পর্কিত জনজীবনের খাত। এটি তন্ত্রগুলির একটি বিজ্ঞান তাদের রোগ — এবং চিকিত্সা উভয় জ্ঞানের একটি ক্ষেত্র এবং সেই জ্ঞানের প্রয়োগ অনুশীলন — একটি শিল্প বা নৈপুণ্য। যাইহোক, ওষুধ প্রায়শই চিকিত্সক এবং শল্যচিকিৎসকদের দ্বারা পরিচালিত বিষয়গুলিকে আরও নির্দিষ্টভাবে বোঝায়।

চিকিৎসাবিদ্যা হল জ্ঞানের একটি ক্ষেত্র (একটি বিজ্ঞান), এবং সেই জ্ঞানের প্রয়োগ (চিকিৎসা পেশা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য পেশাদার যেমন নার্সদের দ্বারা)। চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিশেষ শাখা বিশেষ অঙ্গ বা রোগের সাথে সম্পর্কিত বিশেষায়িত চিকিৎসা পেশার সাথে মিলে যায়। ওষুধ বিজ্ঞান হল শরীরের তন্ত্র ও রোগের জ্ঞান, যখন ওষুধ পেশা বলতে সেই জ্ঞান প্রয়োগ করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশিক্ষিত সামাজিক গোষ্ঠীর লোকদের বোঝায়।

অভ্যন্তরীণ ওষুধের সংক্ষিপ্ত বিবরণ হিসাবে চিকিৎসা পেশাদারদের দ্বারা চিকিৎসাবিদ্যার ব্যবহার করা হয়। প্রাণি চিকিৎসাবিজ্ঞান হল মানুষ ব্যতীত অন্যান্য প্রাণী প্রজাতির স্বাস্থ্যসেবার অনুশীলন।

নির্বাচিত নিবন্ধ

ফার্মাকোলজি এবং এর ক্ষেত্রগুলি

ঔষধবিজ্ঞান জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি বিশেষ আন্তঃক্ষেত্রীয় শাখা যার মূল আলোচ্য বিষয় হল ঔষধের ধর্ম এবং দেহের উপর ঔষধের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া। ব্যাপকতর অর্থে ঔধধবিজ্ঞান হল বহিরাগত রাসায়নিক পদার্থের সাথে দেহের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া কীভাবে স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক প্রাণরাসায়নিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে, তার গবেষণা। যদি রাসায়নিক পদার্থটি দেহের জন্য উপকারী ঔষধ হয়, তাহলে তার গবেষণাকে আরোগ্যবিজ্ঞান (Therapeutics) বলে। অন্যদিকে যদি রাসায়নিক পদার্থটি দেহের জন্য মূলত ক্ষতিকর হয়, তাহলে তার গবেষণাকে বিষক্রিয়াবিজ্ঞান (Toxicology) বলা হয়। তবে সাধারণ অর্থে উপকারী ঔষধ, অর্থাৎ যেসব রাসায়নিক পদার্থের রোগ নিরাময়যোগ্য গুনাগুণ রয়েছে এবং যার ব্যবহার চিকিৎসাগতভাবে নিরাপদ, সেগুলি সংক্রান্ত সকল জ্ঞানই ঔষধবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। ঔষধবিজ্ঞানের ইংরেজি পরিভাষা ফার্মাকোলজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ ফার্মাকন ("Pharmacon", যার অনেকগুলি আভিধানিক অর্থের একটি হল "ঔষধ") এবং "লোগোস" ("Logos", যার অর্থ "বিজ্ঞান") থেকে।

ঔষধবিজ্ঞানীরা ঔষধসমূহের আরোগ্যসূচক (therapeutic index) নির্ধারণ করেন। অর্থাৎ তারা বিভিন্ন মাত্রায় প্রদত্ত ঔষধের বিষক্রিয়ার সাপেক্ষে আপেক্ষিক উপকারিতা নির্ধারণ করেন। এর ফলে কোন্‌ মাত্রায় ঔষধ প্রদান করলে রোগীর সর্বোচ্চ উপকার হবে তা সংজ্ঞায়িত করা সম্ভব হয়। যেমন অনেক ঔষধ বয়স্ক ব্যক্তিদেহের দেহে অপেক্ষাকৃত ধীরগতিতে বিপাচিত হয়, ফলে ঐসব ঔষধ অপেক্ষাকৃত কম ঘনঘনভাবে প্রদান করতে হয়। আবার অনেক রাসায়নিক পদার্থ বৃক্ক বা কিডনির মাধ্যমে রেচিত বা নিষ্কাশিত হয় বলে যেসব ব্যক্তির বৃক্কজনিত ব্যধি আছে, তাদের ঔষধ নিষ্কাশনে সমস্যা হতে পারে। এসবই ঔষধবিজ্ঞানীদের বিবেচনাধীন থাকে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়শ্রেনীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

যা আপনি করতে পারেন

  • উইকিপ্রকল্প চিকিৎসাবিদ্যায় যোগ দিতে পারেন।
  • চিকিৎসা ও চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ ও রচনাশৈলীর উন্নয়ন করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • চিকিৎসাবিদ্যা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে চিকিৎসাচিকিৎসাবিদ্যা না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • চিকিৎসাবিদ্যা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|চিকিৎসাবিদ্যা}} যুক্ত করতে পারেন।

জানেন কি

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

কাহুন প্যাপিরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় পাতা
কাহুন প্যাপিরাসের প্রথম ও দ্বিতীয় পাতা

নির্বাচিত জীবনী

কিতাসাতো শিবাসাবুরো
কিতাসাতো শিবাসাবুরো (জাপানি: 北里 柴三郎; ১৮৫২-১৯৩১) একজন জাপানি চিকিৎসক ও ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি ধনুষ্টংকারডিপথেরিয়া রোগ প্রতিরোধ করার পদ্ধতি উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া তিনি ফরাসি-সুইজারল্যান্ডীয় ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞানী আলেক্‌সঁদ্র ইয়েরসাঁ-র সাথে প্রায় একই সময়ে বিউবনিক প্লেগ রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুটি (ব্যাকটেরিয়াটি) আবিষ্কার করেন। কিতাসাতো ১৮৫৩ সালের ২৯শে জানুয়ারি তারিখে জাপানের হিগো প্রদেশের কিতানোসাতো (বর্তমান কুমামোতো) জেলাতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রথমে ইগাকুশো হাসাপাতালে (বর্তমান কুমামোতো চিকিৎসা বিদ্যালয়) চিকিৎসাবিজ্ঞানে পড়াশোনা শুরু করেন। যখন তাঁর গুরু ওলন্দাজ চিকিৎসক ফান মান্‌সফেল্ট বিদ্যালয়টি ত্যাগ করেন, তখন কিতাসাতো টোকিও চিকিৎসাবিজ্ঞান বিদ্যালয়ে (বর্তমানে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশ) ছাত্র হিসেবে যোগ দেন। ১৮৮৩ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর উপাধি (এম ডি) অর্জনের পরে তিনি জাপানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতরে ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণাকর্ম সম্পাদন করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহ

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে চিকিৎসাবিদ্যা
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে চিকিৎসাবিদ্যা
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে চিকিৎসাবিদ্যা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন