দেশি বড় বাইন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahsanul Karim Bappy (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
{{বিষয়শ্রেণীহীন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
বিরল প্রজাতির একটি আজব মাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম ''Anguilla'' ''bengalensis'' (J. E. Gray, 1831) ''রাখা'' হয়েছে।
বিরল প্রজাতির একটি আজব মাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম ''Anguilla'' ''bengalensis'' (J. E. Gray, 1831) ''রাখা'' হয়েছে।
John McClelland ১৮৪৪ সালে এটি বিবৃত করেন। বাউস মাছ কিছু ক্রান্তীয় অঞ্চলের স্বাদু পানিতেই দেখা চেয়ে থাকে। পূর্ব আফ্রিকা, বাংলাদেশ, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, মাদাগাস্কার প্রভৃতি দেশের ৩ থেকে ১০ মিটার পানির গভীরতায় এরা এদের জীবনের বেশিরভাগ সময় পার করে দেয়। তবে প্রজননের সময় এরা ভারত মহাসাগরকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। বাইন বা পাঁকাল জাতীয় এই বাউস মাছ সাধারণত ছোট ছোট চিংড়ি ধরনের জলজ পোকামাকড়, এমনকি ছোট মাছ, শামুক, কেঁচো ইত্যাদি প্রাণীকুলকে খাবার হিসেবে আহার করে থাকে। শোনা যায় এই বাওস মাছের জলাশয়ের আশেপাশে হলুদের ক্ষেত থাকলে এরা নাকি রাতের আঁধারে চুপিসারে ডাঙ্গায় উঠে হলুদ খেয়ে আবার জলে ফিরে যায়!
John McClelland ১৮৪৪ সালে এটি বিবৃত করেন। বাউস মাছ কিছু ক্রান্তীয় অঞ্চলের স্বাদু পানিতেই দেখা চেয়ে থাকে। পূর্ব আফ্রিকা, বাংলাদেশ, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, মাদাগাস্কার প্রভৃতি দেশের ৩ থেকে ১০ মিটার পানির গভীরতায় এরা এদের জীবনের বেশিরভাগ সময় পার করে দেয়। তবে প্রজননের সময় এরা ভারত মহাসাগরকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। বাইন বা পাঁকাল জাতীয় এই বাউস মাছ সাধারণত ছোট ছোট চিংড়ি ধরনের জলজ পোকামাকড়, এমনকি ছোট মাছ, শামুক, কেঁচো ইত্যাদি প্রাণীকুলকে খাবার হিসেবে আহার করে থাকে। শোনা যায় এই বাওস মাছের জলাশয়ের আশেপাশে হলুদের ক্ষেত থাকলে এরা নাকি রাতের আঁধারে চুপিসারে ডাঙ্গায় উঠে হলুদ খেয়ে আবার জলে ফিরে যায়!

{{বিষয়শ্রেণীহীন|date=আগস্ট ২০২১}}

২০:১৬, ৫ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাউস মাছ / বামুস মাছ

বিরল প্রজাতির একটি আজব মাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Anguilla bengalensis (J. E. Gray, 1831) রাখা হয়েছে। John McClelland ১৮৪৪ সালে এটি বিবৃত করেন। বাউস মাছ কিছু ক্রান্তীয় অঞ্চলের স্বাদু পানিতেই দেখা চেয়ে থাকে। পূর্ব আফ্রিকা, বাংলাদেশ, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, মাদাগাস্কার প্রভৃতি দেশের ৩ থেকে ১০ মিটার পানির গভীরতায় এরা এদের জীবনের বেশিরভাগ সময় পার করে দেয়। তবে প্রজননের সময় এরা ভারত মহাসাগরকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। বাইন বা পাঁকাল জাতীয় এই বাউস মাছ সাধারণত ছোট ছোট চিংড়ি ধরনের জলজ পোকামাকড়, এমনকি ছোট মাছ, শামুক, কেঁচো ইত্যাদি প্রাণীকুলকে খাবার হিসেবে আহার করে থাকে। শোনা যায় এই বাওস মাছের জলাশয়ের আশেপাশে হলুদের ক্ষেত থাকলে এরা নাকি রাতের আঁধারে চুপিসারে ডাঙ্গায় উঠে হলুদ খেয়ে আবার জলে ফিরে যায়!