ইকোপার্ক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ইকোপার্ক (ইংরেজি: Ecopark) হলো 'ইকোলজিকাল পার্ক' (প্রাকৃতিক বাগান) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি একধরনের বিনোদনমূলক এলাকা যা কোন প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে তৈরি করা হয়। সাধরনত বিনোদনের পাশাপাশি প্রকৃতি সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়ার জন্যই ইকোপার্কগুলো তৈরি করা হয়।

জায়গা[সম্পাদনা]

ইকোপার্কগুলো সুন্দর পরিবেশ দেখেই বানানো হয়, বিশেষ করে এক্ষেত্রে পরিবেশের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য দেখা হয়। যেমনঃ বিশেষ প্রজাতির গাছ বা প্রাণী।

বাংলাদেশের বনবিভাগ নিয়ন্ত্রিত বনভূমির পরিমাণ ১.৫২ মিলিয়ন হেক্টর। এই বনভূমির মাঝে পাহাড়ি বনভূমি হলো ৬,৭০,০০০ হেক্টর, যা বনবিভাগ নিয়ন্ত্রিত মোট বনভূমির ৪৪%।[১]

এসকল বনভূমিকে রক্ষার জন্য এগুলোকে ধরনের বিনোদনমূলক জায়গা হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। যেমনঃ গেম রিজার্ভ, বোটানিক্যাল গার্ডেন, ইকো পার্ক, সাফারি পার্ক, জাতীয় উদ্যান প্রভৃতি।

লক্ষ্য[সম্পাদনা]

ইকোপার্কের একটি সাধারণ লক্ষ্য হলো মানুষকে প্রকৃতির নিকট নিয়ে আসা। মানুষ বিনোদনের পাশাপাশি যাতে প্রকৃতি সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পারে সেটিই ইকোপার্কের লক্ষ্য থাকে। তাছাড়া, ইকোপার্কের আরেকটি মূল লক্ষ্য হলো হুমকির সম্মুখীন ও বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী সমূহের সংরক্ষণ করা।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

ইকোপার্কগুলো পর্যটনশিল্পে একটি বড় অবদান। এগুলো যে শুধু পরিবেশেরই রক্ষা করে তেমনটি নয়। প্রকৃতি প্রেমি মানুষদেরও ইকোপার্কগুলো চরমভাবে আকর্ষণ করে। তাই প্রতি বছরই ইকোপার্কে হাজারো মানুষের ঢল নামে।

ইকোপার্কগুলো শুধু দেশি পর্যটকই নয় বরং দেশের বাইরের হাজারো প্রকৃতি প্রেমি পর্যটককে আকর্ষিত করে যার কারণে তারা এই ইকোপার্কগুলোতে বেড়াতে আসেন।[২]

বিভিন্ন ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর দেশের নানা সুন্দর জায়গাকে তাদের বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে নির্বাচন করে ১০টি ইকোপার্ক স্থাপন করেছেন। তাছাড়া বিশ্বের নানা দেশেও ইকোপার্ক স্থাপন করা হয়েছে সে দেশের প্রকৃতি রক্ষার জন্য।

বাংলাদেশ[সম্পাদনা]

বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক, সীতাকুণ্ড[সম্পাদনা]

'বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক, সীতাকুণ্ড' নামক ইকোপার্কটি চট্রগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ডে অবস্থিত। এটি ১৯৯৯ সালে চন্দ্রনাথ রিজার্ভ ফরেস্টে স্থাপন করা হয়। বাংলাদেশের প্রথম এই ইকোপার্কটি ৮০৮হেক্টর জায়গা নিয়ে বিস্তৃত।

ইকোপার্কটির প্রধান গেইট থেকে ৫ কিলোমিটার ভেতরে চন্দ্রনাথ শিবমন্দির অবস্থিত। এই মন্দিরটি চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উপরে অবস্থিত যেটিতে উঠার জন্য পাহাড়ের তল থেকে রয়েছে ১৬০০ সিঁড়ি। এই সিঁড়িগুলোর মাঝে মন্দিরের ভিত থেকে রয়েছে ২৫২টি সিঁড়ি। চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উচ্চতা ৪১০ মিটার।

এই ইকোপার্কে রয়েছে ১৫৪টি প্রজাতির উদ্ভিদ বা গাছ। যেগুলোর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলোঃ গর্জন, ডেউয়া, হলদু, গুটগুটিয়া, শিমুল, আমলকি, নিম প্রভৃতি। তাছাড়া, পার্কটিতে রয়েছে বিরল প্রজাতির সাইকাস। পার্কটিতে থাকা গাছগুলো মূলত ফলজ, বনজ এবং ঔষধি গাছ।

বাঁশখালী ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

'বাঁশখালী ইকোপার্ক'টি চট্রগ্রাম শহরের বাঁশখালী উপজেলায় অবস্থিত। উপজেলাটির বামেরছড়া ও ডানেরছড়া এলাকা নিয়ে এটি গঠিত। বাঁশখালী উপজেলাটি চট্রগ্রাম শহর হতে ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ - পশ্চিমে। ১০০০ হেক্টর নিয়ে এই ইকোপার্কটি গঠিত হয় ২০০৩ সালে।

এই পার্কের ৬৭৪ হেক্টর জমি হলো ঝাউ বাগানের। তাছাড়া, বিভিন্ন ফল ও ভেষজ উদ্ভিদসহ এই পার্কে উদ্ভিদের মোট প্রজাতি রয়েছে ৩১০টি।[৩] এখানে রয়েছে ২৭ কিলোমিটার বালুচরসমৃদ্ধ সৈকত, ১২ কিলোমিটার পাহাড়ি হ্রদ ও প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্যে ভরপুর ইকোপার্ক।[৪]

মাধবকুন্ড ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক
মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক

মাধবকুণ্ডে ২০০১ সালে ৫০০ একর জায়গা নিয়ে 'মাধবকুণ্ড ইকোপার্ক' গঠিত হয়। এটি মৌলভীবাজার জেলা থেকে ৭০ কিলোমিটার উত্তরে এবং বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলী বাজার থেকে ৮ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। বাংলাদেশের বৃহত্তম পাহাড়ি ঝর্ণা মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতপরিকুণ্ড জলপ্রপাত এই ইকোপার্কটিতেই অবস্থিত। মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের উৎস হলো পাতারিয়া পাহাড়[৫]

২০১৯ সালের নভেম্বরে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতে মরা মাছ ভেসে উঠে।[৬] এতে মাধবকুণ্ড ইকোপার্কের এলাকাগুলোতে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। তবে সেই মরা মাছগুলোকে কর্তৃপক্ষ তুলে ফেলে এবং কয়েকদিনের মাঝেই জলপ্রপাতের পানি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। মাধবকুন্ড ইকোপার্ক শকুনের নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে |[৭]

মধুটিলা ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

মধুটিলা ইকোপার্ক
মধুটিলা ইকোপার্ক

মধুটিলা ইকোপার্ক বাংলাদেশের শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত অন্যতম একটি পরিবেশ-উদ্যান। ১৯৯৯ সালে এই বনকে পরিবেশ-উদ্যান বা ইকোপার্ক ঘোষণা দেয়া হয়। এই পার্কের আয়তন ৩৮৩ একর।

ঢাকা থেকে মধুটিলা ইকোপার্কের দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটার[৮] ইহা নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন পোড়াগাঁও এ অবস্থিত।

টিলাগড় ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

টিলাগড় ইকোপার্ক সিলেট জেলার টিলাগড় এলাকায় অবস্থিত দেশের তৃতীয়[৯] ইকোপার্ক। টিলাগড় ইকো পার্কটি কয়েকটি ছোট ছোট টিলা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে। এই ইকোপার্কের ছোটবড় টিলার মধ্য দিয়ে বয়ে গিয়েছে একটি ছড়া। ইকোপার্কটিতে রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি। এখানে বেশকিছু ফল গাছের পাশাপাশি রয়েছে জীববৈচিত্রের সমাহার। এখানে রয়েছে পিকনিক কর্নার এবং শিশুদের জন্য চিলড্রেন’স কর্নার। বিষুবরেখা অঞ্চলে অবস্থিত এই চিরসবুজ জায়গাটিতে লাক্কাতুরা চা বাগান ছাড়াও রয়েছে শেভরন গ্যাসক্ষেত্র। সিলেট জেলা সদরের পূর্ব প্রান্তে টিলাগড় রিজার্ভ ফরেস্টের ১১২ একর জায়গা নিয়ে ২০০৬ সালে টিলাগড় ইকোপার্ক স্থাপন করা হয়। এটি সিলেট বনবিভাগ, বন অধিদপ্তর, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ইকোপার্ক প্রকল্প। সিলেট নগরীর উত্তর-পূর্ব কোণে শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার দূরে ইকোপার্কটির অবস্থান।[১০][১১] শহরের পূর্ব দিকে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিলেট প্রকৌশল কলেজের কাছে অবস্থিত একটি রিজার্ভ ফরেস্টে টিলাগড় ইকোপার্ক অবস্থিত।

ইকোপার্কটিতে রয়েছে ঘন গাছ-গাছালি এবং নানা প্রকার প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও বৃক্ষরাজি। এগুলোর মধ্যে চাপালিশ, শাল, গর্জন, চম্পাফুল, জারুল, মিনজিরি, চাউ, ঝাউ, কড়ই, জলপাই, আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারি, কামরাঙ্গা, চালতা, আগর, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, বাজনা, নাগেশ্বর, বকুল, হিজল, ডুমুর এবং বিবিধ বেত উল্লেখযোগ্য। নানা প্রজাতির গুল্ম, বীরুত্ এবং লতা এই পার্কটিকে অপূর্ব রূপ দিয়েছে।[১১]

টিলাগড় ইকোপার্কে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীকে বন্য পরিবেশে ঘুরে দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে রয়েছে শিয়াল, বানর, খেঁকশিয়াল, খরগোশ, সিভিট, বনমোরগ, মথুরা, হনুমান এবং ময়না, টিয়া, ঘুঘু, হরিডাস, সাত ভাই চম্পা পাখি।

ভারত[সম্পাদনা]

পাটনা ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

'পাটনা ইকোপার্ক' ভারতের বিহারের পাটনাতে অবস্থিত। পাটনা চিড়িয়াখানার উপর চাপ সামলাতে এটি স্থাপন করা হয় ৯.১৮হেক্টর জমি নিয়ে। পার্কটিতে সর্বোচ্চ পর্যটক হয় ২০১৪ সালের ১লা জানুয়ারি, যা ছিল ৪২, ৩৫০জন।[১২]

নিউ টাউন ইকো পার্ক[সম্পাদনা]

নিউ টাউন ইকো পার্কটি কলকাতার নিউ টাউনে অবস্থিত যেটির আকার ১৯০ হেক্টর। এই পার্কটি মমতা ব্যানার্জী নির্মাণ করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী, পার্কটির মধ্যে বন্য ফুলের ময়দা, একটি বাঁশের বাগান, ঘাসের জমি, ক্রান্তীয় গাছের বাগান, বনসাই বাগান, চা বাগান, ক্যাকটাস ওয়াক, হেলিকোনিয়া বাগান, একটি প্রজাপতি বাগান, একটি খেলার এলাকা এবং একটি অ্যাম্ফিথিয়েটার নির্মাণ করা হয়েছে। উপরন্তু, সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে একটি ইকো-রিসোর্ট নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে এবং এছাড়াও একটি এলাকা অন্তর্ভুক্ত করা হবে যেখানে রাজ্যের বিভিন্ন হস্তশিল্পের নমুনা প্রদর্শন করা হবে। ২৯ ডিসেম্বর ২০১২ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্যানটির উদ্বোধন করেন। এই পার্কটিকে তিনটি অংশে ভাগ করা হয়েছে।

বারমুরা ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

এই পার্কটি খোয়াই হতে ৩৮ কিলোমিটার দূরে বারমুরা পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত। এই জায়গাটিকে ঘিরে রয়েছে সবুজ বন ও এটির ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে একটি অসাধারণ ঝর্ণা। প্রকৃতি প্রেমিদের জন্য এটি একটি আদর্শ জায়গা।

তাইওয়ান[সম্পাদনা]

এশিয়া প্যাসিফিক ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

নিউ তাইপে সিটিতে অবস্থিত 'এশিয়া প্যাসিফওক ইকোপার্ক' পরিবারেরনজন্য একটি বিনোদনমূলক ও শিক্ষামূলক স্থান।

দক্ষিণ কোরিয়া[সম্পাদনা]

ইয়াংগিয়াং ফায়ারফ্লাই ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

'ইয়াংগিয়াং ফায়ারফ্লাই ইকোপার্ক'টি দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াংগিয়াং এলাকার ওয়াংপি নদীতে অবস্থিত। এটি ২০০৫ সাল থেকে সরকারের রক্ষিত এলাকার মাঝে ছিল।

ভিয়েতনাম[সম্পাদনা]

ইকোপার্ক (ভিয়েতনাম)[সম্পাদনা]

ভিয়েতনামের ইকোপার্কটি হুং ইয়েন প্রদেশে অবস্থিত। বর্তমানে এটির কাজ চলছে, এটির কাজে ব্যয় করা হবে প্রায় $৮.২বিলিয়ন। এটির নির্মাণ কাজ নয়টি ভাগে বিভক্ত যা ১৮বছরে শেষ হওয়ার কথা। স্থানীয় কৃষকরা অনেকে এটির বিরোধিতা করছে, কারণ তাদের জমি কেটে নেয়া হচ্ছে।

ফিলিপিন[সম্পাদনা]

লা মেসা ইকোপার্ক[সম্পাদনা]

মেট্রো ম্যানিলা, ফিলিপিনে অবস্থিত লা মেসা ইকোপার্কটি ৮২একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত।

রক্ষণাবেক্ষণ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশ সরকারের বন অধিদপ্তর ইকোপার্কগুলো রক্ষণাবেক্ষণে কাজ করছে। বন অধিদপ্তর নানা জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রাণী রক্ষার জন্য দেশের নানা এলাকাগুলোকে রক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহৃিত করেছে। এইসকল রক্ষিত এলাকার মাঝে চরমুগুরিয়া ইকোপার্ক, টিলাগড় ইকোপার্ক এবং মাধবকুন্ড ইকোপার্কের নাম রয়েছে।[১৩] চট্রগ্রাম জেলার প্রকৃতি রক্ষার্থে সেখান শেখ রাসেল অ্যাভিয়ারী অ্যান্ড ইকোপার্ক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। তাছাড়া, স্থানীয় জনগোষ্ঠী ও জনপ্রতিনিধিরাও নানা ধরনের কার্যক্রম ও সভার আয়োজন করে থাকে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "বাংলাদেশ বনভূমির পরিমাণ"বাংলাদেশ বন অধিদপ্তর। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০ 
  2. "সাগরে বিলীন পর্যটকদের প্রিয় স্পট কুয়াকাটা ইকোপার্ক"জনকণ্ঠ। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. Dhakatimes24.com। "প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা বাঁশখালী ইকোপার্ক"Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৫ 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০২০-০৪-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-০৭ 
  5. "প্রকৃতি পুত্র দ্বিজেন্দ্র শর্মার মুল প্রেরণা দেশের সর্ব বৃহত জলপ্রপাত মাধবকুন্ডের উৎসস্থল পাতারিয়া পাহাড়"পাতাকুঁডির দেশ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৮-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৫ 
  6. প্রতিবেদক, নিজস্ব; মৌলভীবাজার। "মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতে ভেসে উঠেছে মরা মাছ"www.prothomalo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৫ 
  7. "স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের পানি"প্রিয়.কম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-২৫ 
  8. "দর্শনীয় স্থান নালিতাবাড়ী, শেরপুর: মধুটিলা"। শেরপুর জেলা তথ্য বাতায়ন। ২ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল (ওয়েব) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৬ 
  9. "টিলাগড় ইকোপার্ক"ittefaq.com.bd 
  10. "ইকোপার্কের অবস্থান"natunkichu.com। ৪ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৭ 
  11. "সিলেটের পর্যটন আকর্ষণ টিলাগড় ইকো পার্ক"ittefaq.com.bd 
  12. Looking for parks? So many and not too far! ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৩-১১-০১ তারিখে The Times of India. Retrieved Aug 13, 2012
  13. http://bforest.gov.bd/site/page/5430ce33-561e-44f6-9827-ea1ebaa2c00d/-