কুষ্টিয়া ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি
কুষ্টিয়া ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি কুষ্টিয়া জেলার একটি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটিই কুষ্টিয়া জেলার প্রথম বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।[১][২]
নীতিবাক্য | “এ দেশ আমার, এ দেশ গড়ার দায়িত্বও আমার” |
---|---|
ধরন | বেসরকারি |
স্থাপিত | ২০১০[২] |
মূল প্রতিষ্ঠান | হাজী আবুল হোসাইন মেমোরিয়াল ট্রাস্ট[২] |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড |
অধ্যক্ষ | প্রকৌশলী মোঃ শাহজাহান আলী[২] |
ঠিকানা | থানাপাড়া (ইব্রাহিম প্লাজা), এনএস রোড , , ২৩°৫৪′২৯″ উত্তর ৮৯°০৭′৫১″ পূর্ব / ২৩.৯০৭৯৩৭৬° উত্তর ৮৯.১৩০৮৭৭৮° পূর্ব |
ভাষা | বাংলা |
সংক্ষিপ্ত নাম |
|
ওয়েবসাইট | www |
কোর্স সমূহ[সম্পাদনা]
প্রতিষ্ঠানটিতে ০৩টি কোর্স রয়েছে।[৩][৪][৫]
এগুলো হলো:
সিভিল টেকনোলজি[সম্পাদনা]
সিভিল টেকনোলজি হলো একটি পেশাদার প্রকৌশল একটি শাখা বা ক্ষেত্র যা রাস্তা, সেতু, খাল, বাঁধ এবং বিল্ডিংয়ের মতো কাজ সহ ভৌত এবং প্রাকৃতিকভাবে নির্মিত পরিবেশের নকশা, নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে কাজ করে। এটি ঐতিহ্যগতভাবে পরিবেশগত প্রকৌশল, ভূ-প্রযুক্তিগত প্রকৌশল, কাঠামোগত প্রকৌশল, পরিবহন প্রকৌশল, পৌর বা নগর প্রকৌশল, জলসম্পদ প্রকৌশল, উপকরণ প্রকৌশল, উপকূলীয় প্রকৌশল, জরিপ, স্থাপত্য এবং নির্মাণ প্রকৌশল সহ বেশ কয়েকটি উপ-শাখায় বিভক্ত। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সব স্তরে সঞ্চালিত হয়। পাবলিক সেক্টরে মিউনিসিপ্যাল থেকে শুরু করে জাতীয় সরকার পর্যন্ত এবং বেসরকারী খাতে স্বতন্ত্র বাড়ির মালিক থেকে আন্তর্জাতিক কোম্পানি পর্যন্ত।[৩]
ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি[সম্পাদনা]
ইলেকট্রিক্যাল টেকনোলজি বা বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি হল প্রকৌশলের একটি শাখা বা ক্ষেত্র যা সাধারণত বিদ্যুৎ, ইলেকট্রনিক্স এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিজমের অধ্যয়ন এবং প্রয়োগ নিয়ে কাজ করে। বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ এবং বৈদ্যুতিক বিদ্যুৎ সরবরাহের বাণিজ্যিকীকরণের পরে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে ক্ষেত্রটি প্রথম একটি শনাক্তযোগ্য পেশা হয়ে ওঠে। এটি এখন পাওয়ার, ইলেকট্রনিক্স, কন্ট্রোল সিস্টেম, সিগন্যাল প্রসেসিং এবং টেলিকমিউনিকেশন সহ বিভিন্ন সাবটপিক্স কভার করে। বৈদ্যুতিক প্রকৌশল বৃহৎ আকারের বৈদ্যুতিক সিস্টেম যেমন পাওয়ার ট্রান্সমিশন এবং মোটর নিয়ন্ত্রণের সাথে সম্পর্কিত সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার জন্য বিবেচনা করা হয়। বৈদ্যুতিক প্রকৌশলীরা সাধারণত শক্তি প্রেরণের জন্য বিদ্যুতের ব্যবহার নিয়ে উদ্বিগ্ন।[৪]
টেক্সটাইল টেকনোলজি[সম্পাদনা]
টেক্সটাইল টেকনোলজি হল প্রকৌশলের একটি শাখা বা ক্ষেত্র যেখানে সুতা থেকে বিভিন্ন ধরনের ফ্যাব্রিক, টেক্সটাইল এবং গার্মেন্টস তৈরি এবং তৈরি করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এতে ফাইবার বিজ্ঞানের অধ্যয়ন জড়িত, এবং শিক্ষার্থীরা প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম উভয় উৎস থেকে ফাইবার তৈরি এবং পরীক্ষা করতে শেখে।[৫]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Kushtia Institute of Science & Technology (KIST)"। kist.edu.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০২।
- ↑ ক খ গ ঘ "about"। kist.edu.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০২।
- ↑ ক খ "civil"। kist.edu.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০২।
- ↑ ক খ "electrical"। kist.edu.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০২।
- ↑ ক খ "textile"। kist.edu.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০২।