বিষয়বস্তুতে চলুন

খসড়া:গণমাধ্যমকর্মী আইন, ২০২২

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

গণমাধ্যমকর্মী আইন, ২০২২ গণমাধ্যমে কর্মরত কর্মীদের শ্রম বিষয়ক আইন। আইনটি শ্রম আইনের সাথে সাংঘর্ষিকতা, সাংবাদিকদের ইউনিয়ন বা সমিতি করার অধিকার সরানো হয়েছে, গ্র্যাচুইটি কমানো হয়েছে, মালিকদেরকে কর্মীদের থেকে বেশি সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে।[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

মে ২০২৪, সরকার গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে অংশীজনের মতামত নেওয়া শুরু করে।[৩]

প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি এই আইনের ৩৭টি ধারাকেই সাংবাদিকের মর্যাদাবিরোধী বলে মনে করে।[৪]

নোয়াব[৫]

সম্পাদক পরিষদ [৬][৭]

[৮]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "'গণমাধ্যমকর্মী আইনের খসড়া শ্রম আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক'"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-২৯ 
  2. Welle (www.dw.com), Deutsche। "গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে ধোঁয়াশা | DW | 04.01.2022"DW.COM। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০১ 
  3. bdnews24.com। "'গণমাধ্যমকর্মী আইন' নিয়ে অংশীজনদের মতামত নেওয়া শুরু"‘গণমাধ্যমকর্মী আইন’ নিয়ে অংশীজনদের মতামত নেওয়া শুরু (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৬ 
  4. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইনের ৩৭টি ধারাই সাংবাদিকদের মর্যাদাবিরোধী"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৪ 
  5. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন সংবাদপত্রের বিকাশ সংকুচিত করবে: নোয়াব"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৪ 
  6. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন স্বাধীন সাংবাদিকতাকে বাধাগ্রস্ত করবে"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৪ 
  7. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২২-০৪-১৯)। "'প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করবে'"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৬ 
  8. বুলবুল, মনজুরুল আহসান। "গণমাধ্যম আইন: নিশ্চিত হোক মর্যাদা, অধিকার ও নিরাপত্তা সুরক্ষা"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৪