জিএসটি ভর্তি পরীক্ষা
| ধরন | ভর্তি পরীক্ষা |
|---|---|
| উন্নতিকারক / পরিচালক | জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটি |
| পরীক্ষার বিষয়সমূহ | নিচে দেখুন |
| উদ্দেশ্য | বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তি |
| প্রথম গ্রহণ | ২০২১ |
| পরীক্ষার সময় | ১ ঘণ্টা |
| নম্বর / গ্রেডের সীমা | ১০০ |
| স্কোর / গ্রেডের স্থায়িত্ব | ১ বছর |
| যতবার হয় | বছরে একবার |
| দেশ / অঞ্চল | বাংলাদেশ |
| ভাষা | বাংলা ও ইংরেজি |
| পরীক্ষার্থীদের বার্ষিক সংখ্যা |  ৩,০৫,৩৪৬ জন (২০২৪) |
| ফি | ৳১৫০০ টাকা |
| স্কোর / গ্রেড ব্যবহারকারী | গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ |
| ওয়েবসাইট | gstadmission |
জিএসটি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা (GST- General, Science & Technology) হলো বাংলাদেশের একটি বার্ষিক সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা। এর মাধ্যমে ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির যোগ্যতা যাচাই করা হয়।[১] ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য ২০২১ সালে সর্বপ্রথম পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ ২০২৪ সালে ৩,০৫,৩৪৬ জন শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আবেদন করে।[২]
জিএসটি প্রক্রিয়ার বাইরে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষিপ্রধান সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা হয় কৃষিভিত্তিক গুচ্ছ পদ্ধতিতে এবং প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে "প্রকৌশল গুচ্ছ" ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়।[৩] স্বাধীনতার পূর্বে প্রতিষ্ঠিত ও ১৯৭৩ সালের একটা অধ্যাদেশের অধীনে পরিচালিত ৪টি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং বুয়েট ছাড়াও কয়েকটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় এই গুচ্ছ প্রক্রিয়ার আওতার বাইরে আছে। তবে বাংলাদেশ সরকার ও ইউজিসি সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।[৪]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে ২০২০ সালের ১৯ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো দেশের ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের জন্য জিএসটি সিস্টেমে ভর্তি পরীক্ষা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।[৩] পরের শিক্ষাবর্ষে আরও দুটি যোগ হয়ে মোট ২২টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছের অন্তর্ভূক্ত হয়। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সার্কুলার ২০২৩ অনুযায়ী নতুন আরো ২টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার অন্তর্ভুক্ত হয়। সর্বশেষ ২০২২-২০২৩ ভর্তি সেশন থেকে ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষ[সম্পাদনা]
| বিভাগ / ইউনিট | পরিক্ষার তারিখ | আবেদন | পরিক্ষায় অংশগ্রহণ | পাসের হার % | মোট আবেদন | সূত্র |
| ক/A ইউনিট – (বিজ্ঞান) | ১৭ অক্টোবর ২০২১ | ১,৩১,৯০৫ | ১,১৮,৭১১ | ৩,৬১,৪০৬ | [৫] | |
| খ/B ইউনিট – (মানবিক) | ২৪ অক্টোবর ২০২১ | ৬৭,১১৭ | ৬৩,৫১৮ | [৬][৭] | ||
| গ/C ইউনিট – (বানিজ্য) | ১ নভেম্বর ২০২১ | ৩৩,৪৩৭ | [৮] |
২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষ[সম্পাদনা]
| বিভাগ / ইউনিট | পরিক্ষার তারিখ | আবেদন | পরিক্ষায় অংশগ্রহণ | পাশের হার % | মোট আবেদন | সূত্র |
| ক/A ইউনিট – (বিজ্ঞান) | ৩০ জুলাই ২০২২ | ১,৬১,৭৬৭ | ৫৫.৬৩ | [৯][১০] | ||
| খ/B ইউনিট – (মানবিক) | ১৩ আগস্ট ২০২২ | ৯০,৬৩৭ | ৫৬.২৬ | [১১] | ||
| গ/C ইউনিট – (বানিজ্য) | ২০ আগস্ট ২০২২ | ৪২,১৮০ | ৩৯,০৭৩ | ৫৯.৪৫ | [১২] |
‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৩০ জুলাই বেলা ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশের ১৯ কেন্দ্রের ৫৭টি ভেন্যুতে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ১ লাখ ৬১ হাজার ৭৬৭ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেন। পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ৫৩ হাজার ৮৪৪ জন। পরীক্ষায় পাস করেছেন ৮৫ হাজার ৫৮২ জন। পাসের হার ৫৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ।[১০]
২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ[সম্পাদনা]
| বিভাগ / ইউনিট | পরিক্ষার তারিখ | আবেদন | পরিক্ষায় অংশগ্রহণ | পাসের হার % | মোট আবেদন | সূত্র |
| ক/A ইউনিট – (বিজ্ঞান) | ০৩ জুন ২০২৩ | ১,৬৬,৯৩৩ | ১,৫৭,৬২৯ | ৪৩.৩৫ | ৩,০৩,২৩১ [১৩] | [১৪][১৫] |
| খ/B ইউনিট – (মানবিক) | ২৭ মে ২০২৩ | ৯৬,৪৩৪ | ৯৪,৬৪১ | ৫৬.৩২ | [১৬] | |
| গ/C ইউনিট – (বানিজ্য) | ২০ মে ২০২৩ | ৩৯,৮৬৪ | ৩৮,৩৫১ | ৬৩.৪৬ | [১৭] |
২০২৩ সালে ২২টি সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় মোট আবেদনকারী ছিল ৩ লাখ ৩ হাজার ২৩১ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান শাখা ইউনিট এ থেকে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৯৩৩ জন, মানবিক শাখা ইউনিট বি থেকে ৯৬ হাজার ৪৩৫ জন এবং বাণিজ্য শাখা ইউনিট সি থেকে ৩৯ হাজার ৮৬৫ জন আবেদন করেছেন।[১৩][১৮][১৯]
২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষ[সম্পাদনা]
| বিভাগ / ইউনিট | পরিক্ষার তারিখ | আবেদন | পরিক্ষায় অংশগ্রহণ | পাশের হার % | মোট আবেদন | সূত্র |
| ক/A ইউনিট – (বিজ্ঞান) | ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১,৭০,৫৯৯ | ১,৪৯,৩৯১ | ৩৩.৯৮ | ৩,০৫,৩৪৬ | [২০][২১] |
| খ/B ইউনিট – (মানবিক) | ৩ মে ২০২৪ | ৯৪,৬৩১ | ৮৫,৫৪৮ | ৩৬.৩৩ | [২২][২৩] | |
| গ/C ইউনিট – (বানিজ্য) | ৯ মে ২০২৪ | ৪০,১১৬ | ৩৫,১৬৮ | ৬০.৪২ | [২৪][২৫] |
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষায় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দেয়।[২৬] এতে মোট ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬টি আবেদন জমা পড়ে। তার মধ্যে বিজ্ঞান অনুষদের ক ইউনিটে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯টি, মানবিক অনুষদের বি ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১টি এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের সি ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬টি আবেদন জমা পড়েছিল।[২৭]
বিশ্ববিদ্যালয় ও আসন[সম্পাদনা]
ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা[সম্পাদনা]
২০১৯ ও ২০২০ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২১ ও ২০২২ সালের এইচএসসি/সমমান উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রাথমিক অনলাইন আবেদন করতে পারবেন। বিভিন্ন বিভাগের জন্য আলাদা আলাদা যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়েছে ।[হালনাগাদ প্রয়োজন]
- ক/A ইউনিট – বিজ্ঞান
এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ সর্বমােট জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে।[৪৭]
সাধারন শিক্ষাবাের্ডের বিজ্ঞান শাখাসহ ভােকেশনাল (এইচএসসি) এবং মাদ্রাসা বাের্ড (বিজ্ঞান) বিজ্ঞান শাখা হিসাবে বিবেচিত হয়।
- খ/B ইউনিট – মানবিক
এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ সর্বমােট জিপিএ ৬.০০ থাকতে হবে।[৪৮]
সাধারন শিক্ষাবাের্ডের মানবিক শাখাসহ মিউজিক, গার্হস্থ্য অর্থনীতি এবং মাদ্রাসা বাের্ড (সাধারন, মুজাব্বিদ) মানবিক শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।
- গ/C ইউনিট – ব্যবসায় শিক্ষা
এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় (৪র্থ বিষয়সহ) ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ সর্বমােট জিপিএ ৬.৫০ থাকতে হবে।[৪৮]
সাধারন শিক্ষাবাের্ডের বাণিজ্য শাখাসহ ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিস, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা (এইচএসসি) এবং ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্য শাখা হিসাবে বিবেচিত হবে।
পরীক্ষার নম্বর বন্টন[সম্পাদনা]
বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (এমসিকিউ) পদ্ধতিতে মোট ১০০ নাম্বারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। বিভাগ ও বিষয় অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষার নাম্বার বন্টন নিম্নরূপ:
বিজ্ঞান শাখা (ক/A ইউনিট)[সম্পাদনা]
| মোট চারটি বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে | বিষয় | নম্বর | মোট নম্বর |
| আবশ্যিক বিষয় | পদার্থবিজ্ঞান | ২৫ | ১০০ |
| রসায়ন | ২৫ | ||
| গণিত ও জীববিজ্ঞানের মধ্যে যেকোনো একটি অবশ্যই দিতে হবে, অন্যটির পরিবর্তে বাংলা বা ইংরেজি | গণিত | ২৫ | |
| জীববিজ্ঞান | ২৫ | ||
| বাংলা | ২৫ | ||
| ইংরেজি | ২৫ |
মানবিক শাখা (খ/B ইউনিট)[সম্পাদনা]
| বিষয় | নম্বর | মোট নম্বর | টীকা |
| বাংলা | ৩৫ | ১০০ | সাধারণ জ্ঞান অংশে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি এবং মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চমাধ্যমিক/ সমমান পর্যায়ে পঠিত পৌরনীতি ও সুশাসন, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইতিহাস, যুক্তিবিদ্যা, ভূগোল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংক্রান্ত বিষয় থাকবে।[৪৭] |
| ইংরেজি | ৩৫ | ||
| সাধারণ জ্ঞান | ৩০ | ||
| মোট | ১০০ |
বাণিজ্য শাখা (গ/C ইউনিট)[সম্পাদনা]
| বিষয় | নম্বর | মোট নম্বর |
| হিসাববিজ্ঞান | ৩৫ | ১০০ |
| ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা | ৩৫ | |
| বাংলা | ১৫ | |
| ইংরেজি | ১৫ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "২৪ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এবারের জিএসটি গুচ্ছ, নেতৃত্বে যবিপ্রবি"। Bangladesh Journal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ অনলাইন, চ্যানেল আই (২০২৪-০৪-২৫)। "শনিবার শুরু হচ্ছে গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা"। চ্যানেল আই অনলাইন (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ ক খ লেখা (২০২২-১১-০৫)। "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কি বৈষম্য সৃষ্টি করছে?"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ প্রতিবেদক, বিশেষ (২০২৩-০৪-০৫)। "সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নিতে সভা আজ, চালু হতে পারে 'এনটিএ' পদ্ধতি"। Prothomalo। ২০২৩-০৪-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৮।
- ↑ "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার 'এ' ইউনিটের ফল প্রকাশ"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "'গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার' ফল প্রকাশ, সর্বোচ্চ নম্বর ৯৩.৭৫"। সময় নিউজ। ২৬ অক্টোবর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২৪।
- ↑ "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা নিতে প্রস্তুত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়"। সময় নিউজ। ১৬ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ "গুচ্ছের 'ক' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ"। সময় নিউজ। ৪ আগস্ট ২০২২।
- ↑ ক খ নিউজ, সময়। "গুচ্ছের 'ক' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ | শিক্ষা"। Somoy News। ২০২৩-০৫-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৫।
- ↑ "গুচ্ছের 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ"। সময় নিউজ। ১৬ আগস্ট ২০২২।
- ↑ টেলিভিশন, Ekushey TV | একুশে। "গুচ্ছের 'গ' ইউনিটে প্রথম কুমিল্লার ঈশিকা"। Ekushey TV (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ ক খ bdnews24.com। "বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি: তিন লাখের বেশি আবেদন, পরীক্ষা শুরু ২০ মে"। বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি: তিন লাখের বেশি আবেদন, পরীক্ষা শুরু ২০ মে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "২২ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়েই জিএসটি গ্রুপের ভর্তি প্রক্রিয়া, মঙ্গলবার আবেদন শুরু"। www.jugantor.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৫-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৫।
- ↑ প্রতিবেদক (২০২৩-০৬-০৭)। "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "গুচ্ছের 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৬.৩২"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ প্রতিবেদক (২০২৩-০৫-২৯)। "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: সি ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাস ৬৩.৪৬%"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ নিউজ, সময়। "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ৩ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর আবেদন | শিক্ষা"। Somoy News। ২০২৩-০৫-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৫।
- ↑ প্রতিবেদক (২০২১-০৩-১৫)। "গুচ্ছ ভর্তি : প্রতি বিভাগে সর্বোচ্চ দেড় লাখ পরীক্ষা দিতে পারবেন"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "গুচ্ছের 'এ' ইউনিটের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৫০৭৬০"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৪-৩০)। "গুচ্ছের 'এ' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৩৩.৯৮, শিক্ষার্থীরা পাবেন রাতে"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৫-০৫)। "গুচ্ছের 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৩৬.৩৩"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "গুচ্ছের 'বি' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাস করেছেন ৩১ হাজার"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ ভর্তি পরীক্ষায় বসছেন ৪০ হাজার ভর্তিচ্ছু"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "গুচ্ছের 'সি' ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬০ দশমিক ৪২ শতাংশ"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১২।
- ↑ "২৪ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এবারের জিএসটি গুচ্ছ, নেতৃত্বে যবিপ্রবি"। Bangladesh Journal Online। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৪-২৭)। "গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু আজ, পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯ জন"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৯।
- ↑ "List of GST Universities"। gstadmission.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০২৪।
- ↑ টিডিসি, রিপোর্ট (ডিসেম্বর ৯, ২০২৩)। "দুই গুচ্ছে যুক্ত হচ্ছে নতুন অনুমোদন পাওয়া তিন বিশ্ববিদ্যালয়"। The Daily Campus। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৭, ২০২৪।
- ↑ "JnU Prospectus (2023-24)" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক ১ম বর্ষে ভর্তি নির্দেশিকা" (পিডিএফ)। sust.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে হাবিপ্রবিতে স্নাতক পর্যায়ে লেভেল-১ সেমিস্টার-I এ ভর্তির যোগ্যতা" (পিডিএফ)। hstu.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ৪ (চার) বছর মেয়াদি স্নাতক (ইঞ্জি:/সম্মান), বি.বি.এ প্রোগ্রাম, বিএসএস (সম্মান) ও ৫ (পাঁচ) বছর মেয়াদি বি.ফার্ম. প্রফেশনাল প্রোগ্রামে GST গুচ্ছভূক্ত ভর্তির আসন সংখ্যা" (পিডিএফ)। mbstu.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "Patuakhali Science and Technology University Undergraduate Admission"। www.pstu.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১২।
- ↑ "২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের নোবিপ্রবি ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২৪।
- ↑ "২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক পর্যায়ে ভর্তির যোগ্যতা ও শর্তাবলী"। admission.just.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "PUST Admission Eligibility Criteria for Session 2023-2024" (পিডিএফ)। pust.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "গুচ্ছে মোট আসন ২০ হাজার ৩৫০, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কত?"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৩।
- ↑ "নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ১০৮০, জিপিএ'তে থাকছে ৩০ নম্বর"। ক্যাম্পাসলাইভ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৩।
- ↑ "কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ইউনিট / অনুষদ ভিত্তিক আসন সংখ্যা" (পিডিএফ)। cou.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "Undergraduate Admission Notice (2022-23)" (পিডিএফ)। brur.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনসংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৫৭০টি"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৩।
- ↑ BonikBarta। "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০ আসন বাড়ানো হয়েছে"। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০ আসন বাড়ানো হয়েছে (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১৩।
- ↑ "২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আসন সংখ্যা ও ন্যূনতম যোগ্যতা" (পিডিএফ)। rub.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "গুচ্ছ পদ্ধতির ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে যেখানে যত আসন"। জাগোনিউজ২৪.কম। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২৪।
- ↑ "BSMRU-K Prospectus 2023-24" (পিডিএফ)। ১২ মে ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০২৪।
- ↑ ক খ "GST Admission Preparation: GST Admission circular 2024"। chorcha-চর্চা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১০।
- ↑ ক খ "গুচ্ছে মোট আসন ২০ হাজার ৩৫০, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কত?"। thedailycampus.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-১২।
