ডিগবয় তেল শোধনাগার

স্থানাঙ্ক: ২৭°২৩′২৭″ উত্তর ৯৫°৩৭′০৭″ পূর্ব / ২৭.৩৯০৮৩° উত্তর ৯৫.৬১৮৬১° পূর্ব / 27.39083; 95.61861
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ডিগবয় তেল শোধনাগার
ডিগবয় শতবার্ষিকী যাদুঘর
দেশভারত
রাজ্যআসাম
শহরডিগবয়
স্থানাঙ্ক২৭°২৩′২৭″ উত্তর ৯৫°৩৭′০৭″ পূর্ব / ২৭.৩৯০৮৩° উত্তর ৯৫.৬১৮৬১° পূর্ব / 27.39083; 95.61861
শোধনাগারের বিস্তারিত
মালিকইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন লিমিটেড
অনুমোদন১৯০১ (1901)
ধারণক্ষমতা০.৬৫ এমটিপিএ

অসম অয়েল কোম্পানি লিমিটেড ১৯০১ সালে ডিগবয় তেল শোধনাগার স্থাপন করেছিল। ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন লিমিটেড (আইওসি) ১৯৮১ সাল থেকে অসম অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের তেল শোধনাগার ও বিপণন ব্যবস্থার পরিচালনা গ্রহণ করে এবং পৃথক বিভাগ তৈরি করে। এই বিভাগে শোধনাগার এবং বিপণন উভয় ব্যবস্থা আছে। ডিগবয় তেল শোধনাগারে তেল পরিশোধন ক্ষমতা ছিল ০.৫০ এমএমটিপিএ (প্রতি বছর মিলিয়ন মেট্রিক টন)। ১৯৯৬ সালের জুলাই মাসে তেল শোধনাগারের আধুনিকায়নের মাধ্যমে রিফাইনারির পরিশোধন ক্ষমতা ০.৬৫ এমএমটিপিএ-তে বৃদ্ধি পেয়েছিল। ১৯৯৯ সালে ১,৭০,০০০ টিপিএ ক্ষমতার নতুন বিলম্বিত কোকিং ইউনিট চালু করা হয়েছিল। মাইক্রোক্রিস্টালাইন মোম উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য একটি নতুন সলভেন্ট ডাইভ্যাক্সিং ইউনিট স্থাপন করা হয়েছিল এবং ২০০৩ সালে এটি চালু করা হয়েছিল। ২০০২ সালে ডিজেলের মান উন্নত করার জন্য তেল শোধনাগারটি হাইড্রোট্রিটার-ইউওপি স্থাপন করেছে। আধুনিকায়নের পরে এমএসকি ইউনিট চালু করা হয়েছে। তেল শোধনাগার একটি নতুন টার্মিনাল ২০১৬ দ্বারা সম্পন্ন করা হবে বলে আশা করা হয়।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ডিগবয় তেল শোধনাগার ভারতের তেল শিল্পের জন্মস্থান হিসাবে পরিচিত। এটি ১১ ই ডিসেম্বার ১৯০১ সালে চালু করা হয়েছিল। এটি এশিয়ার প্রথম তেল শোধনাগার এবং এখনও সবচেয়ে পুরনো কর্মক্ষম তেল শোধনাগারগুলির মধ্যে একটি।[১] ১৮৬৭ সালে ডিগবয় এলাকায় রেলওয়ে লাইন স্থাপন করার সময় খনিজ তেলের খনিটি দুর্ঘটনাক্রমে আবিষ্কৃত হয়। এটি তিনসুকিয়া জেলার ঘন তরল হিসাবে মাটির গভীর থেকে বেরিয়ে আসে। ১৮৮২ সালে তেলের জন্য খনন শুরু হয় এবং ১৯০১ সালে ডিগবয়তে শোধনাগারটি স্থাপিত হয়।[২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "5 Things That Make Assam Unique"Outlook India 
  2. "Here is India's oil story"The Financial Express। ৩ মে ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসে ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]