প্রবেশদ্বার:ফুটবল
প্রধান পাতা | বিষয়শ্রেণী এবং মূল বিষয় | স্বীকৃত ভুক্তি |
ফুটবল প্রবেশদ্বারফুটবল একটি দলগত খেলা। এটি বৈশ্বিকভাবে ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয় খেলা। এটি আন্তর্জাতিক ফুটবল ফেডারেশন (ফিফা) কর্তৃক পরিচালিত ক্রীড়ার আনুষ্ঠানিক নাম। কেবলমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত। এটি দুই দলের মধ্যে খেলা হয়, যার প্রতিটি দলে ১১ জন করে খেলোয়াড় থাকে। একবিংশ শতকে এসে ফুটবল খেলা দুই শতাধিক দেশের ২৫০ মিলিয়নেরও অধিক খেলোয়াড় খেলে থাকেন। এরফলে ফুটবল বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও প্রচলিত খেলা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ফুটবল খেলার স্তর এবং দেশভেদে কোচের ভূমিকা ও দায়িত্ব-কর্তব্যের রূপরেখা ভিন্নতর হতে পারে। যুব ফুটবলে কোচের প্রধান ভূমিকা হচ্ছে খেলোয়াড়দেরকে উদ্বুদ্ধ করা এবং তাদের দক্ষতাকে কাগজে-কলমে দেখিয়ে উত্তরণ ঘটানো। শারীরিক অথবা কৌশলগত উত্তরণের তুলনায় প্রাণবন্তঃ এবং সুন্দর খেলা উপহার দেয়াকে প্রাধান্য দেয়া। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বিভিন্ন দেশের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলো তাদের প্রশিক্ষণের ছকে এ সংক্রান্ত প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। কোচদেরকেও খেলোয়াড়দের উন্নয়ন এবং বিজয়ের লক্ষ্যে আনন্দ উপভোগের জন্যে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা অনুসরণ করতে বলেছে। নির্বাচিত নিবন্ধ
মধ্যযুগীয় ফুটবল হল একটি আধুনিক শব্দ যা বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় ফুটবল গেমের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর অধিকাংশই মধ্যযুগে ইউরোপে আবিষ্কৃত ও খেলা হত। এর বিকল্প নামগুলির মধ্যে রয়েছে ফোক ফুটবল, মব ফুটবল এবং শ্রভাটাইড ফুটবল। এদের আধুনিক ফুটবলের পুর্বপুরুষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফুটবলের পরবর্তী সময়কার নিয়মের তুলনায়, মধ্যযুগীয় ম্যাচগুলি বেশ বিশৃঙ্খল ছিল এবং এর অল্প-কয়েকটিই নিয়ম ছিল। মধ্যযুগে সারা ইউরোপ জুড়ে শ্রভাটাইড গেমসের জনপ্রিয়তা প্রতিবছর বেড়ে যায়, বিশেষ করে গ্রেট ব্রিটেনে। মধ্যযুগীয় ফুটবলের কিছু ছবি এখন সংরক্ষিত আছে। পরিষ্কারভাবে দেখায় দুটি যুবক একে অপরের প্রতি জোরালোভাবে দৌড়াচ্ছে একটি বল দিয়ে।
নির্বাচিত ফুটবলার
গেরহার্ড গের্ড ম্যুলার (জন্ম নভেম্বর ৩, ১৯৪৫) একজন প্রাক্তন পশ্চিম জার্মান ফুটবলার। তিনি ৬২ আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলায় অংশগ্রহণ করে ৬৮ গোলের জাতীয় রেকর্ডসহ ৭৪টি ইউরোপিয়ান ক্লাব খেলায় ৬৬ গোল, ৪২৭ বুন্দেসলিগা খেলায় ৩৬৫ গোলের আন্তর্জাতিক রেকর্ডের অধিকারী। তিনি ছিলেন তার সময়ের অন্যতম সেরা ও সফল স্ট্রাইকার। তিনি ১৯৬৪ সাল থেকে ১৯৭৯ সালের মধ্যে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে ৪২৭ ম্যাচে ৩৬৫টি গোল করেন। ১৯৭২ সালে ম্যুলার এক মৌসুমে ৮৫টি গোল করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। এ বিশ্বরেকর্ডটি দীর্ঘ ৪০ বছর অক্ষত ছিল। কিন্তু বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসি ২০১২ সালে তা ভেঙ্গে দেন। পশ্চিম জার্মানির হয়ে ১৯৬৬ থেকে ১৯৭৪ পর্যন্ত ৬২ ম্যাচে তার গোলসংখ্যা ৬৮। তিনি ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপে ১০টি গোল করেছিলেন।
নির্বাচিত ছবিনির্বাচিত দল
ফ্রান্স জাতীয় ফুটবল দল আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফ্রান্সের প্রতিনিধিত্ব করে। দলটির নিয়ন্ত্রক সংস্থা হচ্ছে ফরাসি ফুটবল ফেডারেশন। উয়েফার সদস্য হিসেবে ফ্রান্স বিভিন্ন ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। ১৯৩০ সালে ফ্রান্স প্রথমবারের মতো ফিফা বিশ্বকাপে অংশ নেয়। সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত এই বিশ্বকাপে ফ্রান্স ছিল অংশ নেওয়া চারটি ইউরোপীয় দলের মধ্যে একটি। ১৯৯৮ সালে দলটি প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ শিরোপা জয়লাভ করে। সেবারের বিশ্বকাপের আয়োজক দেশও ছিলো ফ্রান্স। ফাইনালে তারা ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো শিরোপা ঘরে তুলেছিল। আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় দল হিসেবে ফ্রান্স ফিফা আয়োজিত তিনটি সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ ফুটবল প্রতিযোগীতার শিরোপা জয়লাভ করে। এই তিনটি প্রতিযোগিতা হচ্ছে ফিফা বিশ্বকাপ, কনফেডারেশন্স কাপ ও অলিম্পিকে ফুটবল।
নির্বাচিত ক্লাব
এফসি বায়ার্ন মিউনিখ (জার্মান: 'FC Bayern München') জার্মানির বাভারিয়া প্রদেশের রাজধানী মিউনিখে অবস্থিত একটি জার্মান ক্রীড়া দল। ফুটবলের ইতিহাসে সফলতম দলগুলোর মধ্যে বায়ার্ন মিউনিখ অন্যতম। দলটি ১টি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শিরোপা, ২টি আন্তমহাদেশীয় কাপ, ৫টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা, ১টি উয়েফা কাপ শিরোপা, ১টি উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ শিরোপা, ১টি উয়েফা সুপার কাপ শিরোপা, ২৪টি বুন্দেসলিগা শিরোপা, ১৭টি ডিএফবি পোকাল শিরোপা, ৪টি ডিএফএল সুপার কাপ শিরোপা এবং ৬টি ডিএফবি লিগাপোকাল শিরোপা জয়লাভ করেছে। বায়ার্ন মিউনিখ জার্মানির জনপ্রিয়তম দল। বায়ার্ন মিউনিখের সদস্য সংখ্যা ২৫১,৩১৫ জন যা বিশ্বের অন্য যে কোন সদস্যভিত্তিক ফুটবল ক্লাবের থেকে বেশি।
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
সম্পর্কিত উইকিমিডিয়া |