বিষয়বস্তুতে চলুন

ভুলতা-মদুনাঘাট ৭৬৫ কেভি গ্রিড লাইন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভুলতা-মদুনাঘাট ৭৬৫ কেভি গ্রিড লাইন
অবস্থান
দেশ বাংলাদেশ
এ থেকেভুলতা বৈদ্যুতিক গ্রিড উপকেন্দ্র
এ পর্যন্তমদুনাঘাট বৈদ্যুতিক গ্রিড উপকেন্দ্র
মালিকানার তথ্য
মালিকপাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ
কারিগরি তথ্য
ধরনবৈদ্যুতিক উপকেন্দ্র

ভুলতা-মদুনাঘাট ৭৬৫ কেভি গ্রিড লাইন হচ্ছে বাংলাদেশে নির্মাণাধীন একটি উচ্চ ভোল্টেজ বৈদ্যুতিক লাইন। লাইনটি নির্মাণ করছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বিদ্যুৎ উৎপাদন পরিকল্পনা অনুযায়ী, মহেশখালী অঞ্চলে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ৪ হাজার ৮২৮ মেগাওয়াট এবং পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে প্রায় ১৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মিত হবে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলি থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ইভাকুয়েট করে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের লোড সেন্টারে সরবরাহ করতে হলে মহেশখালী থেকে মদুনাঘাট এবং মদুনাঘাট থেকে ভুলতা পর্যন্ত ৭৬৫ কেভি সঞ্চালন লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে মদুনাঘাট হতে ভুলতা পর্যন্ত ৭৬৫ কেভি সঞ্চালন লাইনটি নির্মাণের লক্ষ্যে বৈদেশিক ঋণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে চীনের নেতৃত্বে গঠিত এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক এআইআইবি। ইতোমধ্যে টিএপিপি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য এআইআইবি ৩ দশমিক ২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈদেশিক অনুদান সহায়তা দিতে সম্মত হয়েছে।[৩][৪]

দূরত্ব[সম্পাদনা]

ভুলতা বৈদ্যুতিক গ্রিড উপকেন্দ্র থেকে মদুনাঘাট বৈদ্যুতিক গ্রিড উপকেন্দ্র পর্যন্ত এই বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চালন লাইনটির দৈর্ঘ্য ২৪৫ কিলোমিটার।

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

জাতীয় গ্রিড

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Bangladesh: 765 kV Transmission System Madunaghat – Bhulta Project - Projects - AIIB"www.aiib.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৪ 
  2. "PGCB"web.pgcb.gov.bd। ২০২২-০৪-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৪ 
  3. "প্রকল্পের ৩৭ কোটি টাকাই পরামর্শক ব্যয়! প্রশ্ন তুলেছে কমিশন"banglanews24.com। ২০২১-০৫-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৩ 
  4. "মাদুনাঘাট-ভুলতা সঞ্চালন লাইনের ৭৫% টাকা দিচ্ছে এআইআইবি"Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৪-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৩