বিষয়বস্তুতে চলুন

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
Countries sanctioned in some form by the US (not including China)
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কোন না কোন ভাবে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা দেশ (২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী)

১৮০৭ সালের এমবার্গো আইনের ব্যর্থতার পর, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত বিদেশী দেশগুলির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপে তেমন আগ্রহী ছিল না। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর, তারা পুনরায় এই বিষয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠে। প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন এই ধরনের নিষেধাজ্ঞাকে লীগ অফ নেশনস-এর শান্তি প্রতিষ্ঠার একটি পদ্ধতি হিসেবে প্রচার করেছিলেন।[১] যদিও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইতালির বিরুদ্ধে ১৯৩৫ সালের লীগ নিষেধাজ্ঞায় যোগ দেয়নি। [২] যদিও, ১৯৪০ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাপানের বিরুদ্ধে এবিসিডি লাইনে অংশগ্রহণ করে এবং ১৯২৫ সালের হিলিয়াম আইনের মাধ্যমে সেদেশে কৌশলগত পণ্য রপ্তানি নিষিদ্ধ করে। স্নায়ুযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে বৈদেশিক নীতির হাতিয়ার হিসাবে নিষেধাজ্ঞাকে ব্যবহার করা হয়। পরে, মার্কিন সরকার "সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষক" হিসাবে তালিকাভুক্ত দেশগুলির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিরুদ্ধে মার্কিন একতরফা নিষেধাজ্ঞা বিভিন্ন সময়ে সমালোচিত হয়েছে। ১৯৯৮ সাল থেকে আজ পর্য়ন্ত যুক্তরাষ্ট্র ২০টিরও বেশি দেশের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।[৩] Daniel T. Griswold-এর মতে, এই নিষেধাজ্ঞাগুলিরি যে সকল দেশের বিরুদ্ধে দেয় হয়েছিল, তাদের বেশিরভাগেরই আচরণে কোন পরিবর্তন আসেনি; কিন্তু তারা আমেরিকান কোম্পানিগুলোকে সেখানে কাজ করা থেকে বিরত রেখেছে এবং ফলে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা দেশগুলোর দরিদ্র জনগোষ্ঠী অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। [৪]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার কর্তৃক আরোপিত নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে:

  • অস্ত্র-সম্পর্কিত রপ্তানির উপর নিষেধাজ্ঞা [৫]
  • দ্বৈত-ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তি (সামরিক ও বেসামরিক উভয় ক্ষেত্রে ব্যবহারযোগ্য) রপ্তানির উপর নিয়ন্ত্রণ
  • অর্থনৈতিক সহায়তার উপর সীমাবদ্ধতা এবং
  • অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা

বাস্তবায়নকারী সংস্থা[সম্পাদনা]

  • শিল্প ও নিরাপত্তা ব্যুরো
  • প্রতিরক্ষা বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর
  • বৈদেশিক সম্পদ নিয়ন্ত্রণ অফিস
  • মার্কিন কাস্টমস এবং সীমান্ত প্রতিরক্ষা
  • ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ কমার্স (এক্সপোর্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন রেগুলেশনস, ইএআর)
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ
  • ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এনার্জি (পারমাণবিক প্রযুক্তি)
  • ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যান্ড সিকিউরিটি (বর্ডার ক্রসিং)
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ (এটিএফ এবং এফবিআই সহ)
  • মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর (ইন্টারন্যাশনাল ট্রাফিক ইন আর্মস রেগুলেশনস, ITAR)
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ

নিষেধাজ্ঞার আওতাভূক্ত দেশসমূহ[সম্পাদনা]

২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত, যে সকল দেশের উপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে:[৬]

দেশ প্রদানের বছর কারন
 উত্তর কোরিয়া ১৯৫০ উত্তর কোরিয়ায় চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচির কারণে কঠোর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছিল। উত্তর কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বর্তমানে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
 কিউবা ১৯৫৮ কিউবার দুর্বল মানবাধিকার রেকর্ডকে নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল। ১৯৯২ সাল থেকে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিশদে একাধিকবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার সমালোচনা করে বার্ষিক প্রস্তাব পাস করা হয়েছে।
 ইরান ১৯৭৯ (১৯৮১ সালে তুলে নেয়া হয়েছিল), ১৯৮৭ সারে পুনরায় আরোপ করা হয়[ক] ১৯৭৯ সাল থেকে নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়। সমস্ত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর প্রায় সম্পূর্ণ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে; প্রেক্ষাপট হিসাবে উল্লেখ করা হয়, ইরানের বিপ্লবীদের দ্বারা তেহরানে মার্কিন দূতাবাসে ঝড়ের প্রতিক্রিয়ায়, কয়েক ডজন আমেরিকান কূটনীতিককে নিয়ে জিম্মি সঙ্কট তৈরি করেছে। যদিও ১৯৮১ সালে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি এবং ইরানের দুর্বল মানবাধিকার রেকর্ডের কারণে ১৯৮৭ সালে আবার উল্লেখযোগ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বর্তমানে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইরানকে সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে।[৭]
 সিরিয়া ১৯৮৬ সিরিয়ার দুর্বল মানবাধিকার রেকর্ড, গৃহযুদ্ধ এবং সন্ত্রাসবাদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার কারনে সিরিয়ার বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল। ২০১২ সাল থেকে সিরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।[৭]
 ভেনিজুয়েলা ২০১৯[খ] নিষেধাজ্ঞা আরোপের পিছনে কারণগুলির মধ্যে রয়েছে ভেনিজুয়েলার দুর্বল মানবাধিকার রেকর্ড, অবৈধ মাদক ব্যবসার সাথে সম্পর্ক, উচ্চ স্তরের রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি এবং নির্বাচনী কারচুপি।

২০১৯ সাল থেকে, নিকোলাস মাদুরোর অধীনে ভেনেজুয়েলা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই তবে বিতর্কিত রাষ্ট্রপতি জুয়ান গুয়াইদোর মাধ্যমে সম্পর্ক বজায় রেখেছে।[৮] [৭]

ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

দেশ কারন
 বাংলাদেশ আইন প্রয়োগকারী বাহিনী, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এবং তদসংযুক্ত কিছু ব্যক্তি, মার্কিন সরকার বিশ্বাস করে যে তারা গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।[৯][১০]
 Belarus কিছু ব্যক্তিকে মার্কিন সরকার বিশ্বাস করে যে বেলারুশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বা প্রতিষ্ঠানকে (প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের সহ) ক্ষুণ্ণ করছে। তবে বেলারুশকে এ বিষয়ে কিছু নির্দিষ্ট ছাড় দেয়া হয়েছে।[৭]
 Central African Republic মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের সংঘাতে অবদান রাখা ব্যক্তিরা এই নিষেধাজ্ঞার আওতাভূক্ত।[১]
 চীন যে সকল ব্যক্তি জিনজিয়াংয়ে উইঘুরদের বিরুদ্ধে গণহত্যা এবং হংকং ও তিব্বতে মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে বলে মার্কিন সরকার বিশ্বাস করে।[৭] [১১]
 Democratic Republic of the Congo মার্কিন সরকার বিশ্বাস অনুসারে যে সকল ব্যক্তি কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংঘাতে ইন্ধন দিচ্ছে।
 Eritrea যে সকল উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ও সেনা কর্মকর্তারা ইথিওপিয়ার যুদ্ধে জড়িত ছিল।[১২]
 Hong Kong মার্কিন সরকার হংকং এর স্বায়ত্তশাসনকে ক্ষুণ্ণ করে বলে মনে করে।
 ইরাক সাদ্দাম হোসেনের প্রাক্তন বাথবাদী শাসনের সাথে যুক্ত কিছু নির্দিষ্ট, সেইসাথে মার্কিন সরকারের বিশ্বাস অনুসারে যে দলগুলি ইরাকের শান্তি বা স্থিতিশীলতাকে হুমকিস্বরূপ এবং সহিংসতামূলক কাজে প্রবৃত্ত। সহিংস কাজের সাথে জড়িত হয়ে ইরাক-এর শান্তি বা স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে এবং ইরাকে অর্থনৈতিক পুনর্গঠন ও রাজনৈতিক সংস্কারের প্রচেষ্টাকে ক্ষুণ্ণ করে, অথবা মানবিক কর্মীদের জন্য ইরাকে কাজ করা আরও কঠিন করে তোলে।
 Lebanon মার্কিন সরকারের বিশ্বাস মতে যে সকল ব্যক্তিরা লেবাননের সার্বভৌমত্ব বা এর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং প্রতিষ্ঠানকে ক্ষুণ্ণ করে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা।
 Liberia লাইবেরিয়ার প্রাক্তন যুদ্ধবাজ নেতা ও সিনেটর প্রিন্স জনসনের উপের নিষেধাজ্ঞা।[১৩]
 Mali মালির সংঘাতের জন্য দায়ী ব্যক্তিরা।
 Myanmar Officials associated with the Rohingya crisis[১৪] and the 2021 Myanmar coup d'état.[১৫]

Country listed as Tier 3 on Trafficking in Persons Report which imposes ban on participating in International Military Education and Training (IMET), Foreign Military Financing (FMF), and Foreign Military Sales (FMS).[৭]

 Nicaragua Persons associated with contributing to the 2018–2020 Nicaraguan protests.[১৬]
 Russia Persons believed to be responsible for the detention, abuse, and death of Sergei Magnitsky and other reported violations of human rights in Russia (see Magnitsky Act of 2012). Since 2014, International sanctions during the Russo-Ukrainian War, since 2017 Countering America's Adversaries Through Sanctions Act.

Country listed as Tier 3 on Trafficking in Persons Report which imposes ban on participating in International Military Education and Training (IMET), Foreign Military Financing (FMF), and Foreign Military Sales (FMS).[৭]

 Somalia মার্কিন সরকারের মতে যে সকল ব্যক্তি সোমালিয়ায় সংঘাতে অবদান রাখছে।
 South Sudan Persons the US government alleges have contributed to the conflict in South Sudan or committed human rights abuses.

Country listed as Tier 3 on Trafficking in Persons Report which imposes ban on participating in International Military Education and Training (IMET), Foreign Military Financing (FMF), and Foreign Military Sales (FMS).[৭]

 Turkey After the purchase of a Russian-made S-400 air defense system, the US place anticipated sanctions on the Turkish Ministry of Defense and Presidency of Defense Industries (SSB)[১৭][১৮]
 Ukraine
 Russia
(টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Republic of Crimea)
Persons the US government believes undermine the peace, security, stability, territorial integrity and the democratic processes and institutions of Ukraine. Also persons administering areas of Ukraine without central government consent, also a number of Russian senior officials who are close to Vladimir Putin.
 Venezuela Persons who the US government believes are contributing to the ongoing crisis in Venezuela.
 Yemen মার্কিন সরকারের মতে যে সকল ব্যক্তি ইয়েমেনের শান্তি, নিরাপত্তা বা স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
 Zimbabwe মার্কিন সরকারের বিবেচনায় যে সকল ব্যক্তিরা জিম্বাবুয়েতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বা প্রতিষ্ঠানকে ক্ষুণ্ণ করে। তাদের মধ্যে বেশ কিছু সরকারি কর্মকর্তাও রয়েছে।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Evidence on the Costs and Benefits of Economic Sanctions"PIIE (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৩-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৫ 
  2. Strang, G. Bruce (২০০৮)। ""The Worst of all Worlds:" Oil Sanctions and Italy's Invasion of Abyssinia, 1935–1936"Diplomacy & Statecraft19 (2): 210–235। এসটুসিআইডি 154614365ডিওআই:10.1080/09592290802096257। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৩ 
  3. Gordon, Joy (৪ মার্চ ১৯৯৯)। "Sanctions as Siege Warfare"The Nation 
  4. Griswold, Daniel। "Going Alone on Economic Sanctions Hurts U.S. More than Foes"CATO Institute। ২০১১-০৯-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. Haidar, Jamal Ibrahim (২০১৬-০৮-১৬)। "Sanctions and Exports Deflection: Evidence from Iran" (পিডিএফ)Paris School of Economics। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-১১ 
  6. "Sanctions Programs and Country Information"United States Department of the Treasury। ২০১৭-০৩-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-১১ 
  7. Staff, B. B. N. (নভেম্বর ৩০, ২০১৮)। "US cuts aid to Belize over Human Trafficking Tier 3 ranking" 
  8. Meredith, Sam (২১ মে ২০১৮)। "US likely to slap tough oil sanctions on Venezuela — and that's a 'game changer' for Maduro"CNBC। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৮ 
  9. "Global Magnitsky Designations; North Korea Designations; Burma-related Designations; Non-SDN Chinese Military-Industrial Complex Companies (NS-CMIC) List Update"U.S. Department of the Treasury (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-১০ 
  10. Riaz, Ali (২০২১-১২-১৬)। "US sanctions on Bangladesh's RAB: What happened? What's next?"Atlantic Council। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১৮ 
  11. "Trump signed a law to punish China for its oppression of the Uighur Muslims. Uighurs say much more needs to be done"Business Insider। জুন ৩০, ২০২০। 
  12. "US sanctions Eritrean military over role in Tigray conflict" 
  13. "U.S. Sanctions Liberia's former warlord and senator Prince Johnson"The Hindu। ১০ ডিসেম্বর ২০২১। 
  14. "US sanctions Myanmar military over Rohingya ethnic cleansing"ABC News। ১৭ আগস্ট ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৮ 
  15. "US sanctions on Myanmar: 5 things to know"Nikkei Asia (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০১ 
  16. Koran, Laura (৫ জুলাই ২০১৮)। "US slaps new sanctions on Nicaragua over violence, corruption"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৮ 
  17. "U.S. sanctions NATO ally Turkey over Russian defense system"NBC News 
  18. Pompeo, Mike The United States Sanctions Turkey Under CAATSA 231 US Department of State


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি