বিষয়বস্তুতে চলুন

১৪তম বাচসাস পুরস্কার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
১৪তম বাচসাস পুরস্কার
পুরস্কার দেওয়া হয়১৯৮৬ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য
পুরস্কার প্রদান করেবাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি
আয়োজকবাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি
প্রদান১৯৮৭
স্থানঢাকা, বাংলাদেশ
আলোকপাত
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রপরিণীতা
শ্রেষ্ঠ অভিনেতাইলিয়াস কাঞ্চন
পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীঅঞ্জনা রহমান
পরিণীতা
সর্বাধিক পুরস্কারপরিণীতা (৮টি)
 ← ১৩তম বাচসাস পুরস্কার ১৫তম → 

১৪তম বাচসাস পুরস্কার হল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি কর্তৃক প্রদত্ত বাচসাস পুরস্কারের চতুর্দশ আয়োজন। ১৯৮৬ সালের চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেরা অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই আয়োজনে ২০টি বিভাগে ১৭ জন বিজয়ীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১] পরিণীতা শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ সর্বাধিক ৮টি বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে।

বিজয়ীদের তালিকা[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

বিভাগ বিজয়ী চলচ্চিত্র
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র আলমগীর কবির পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ পরিচালক আলমগীর কবির পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা আশীষ কুমার লোহ পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী রানী সরকার শুভদা
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক খন্দকার নুরুল আলম শুভদা
শ্রেষ্ঠ গীতিকার ছটকু আহমেদ গৃহ বিবাদ (গান - "সংগ্রাম চলবেই")
শ্রেষ্ঠ পুরুষ কন্ঠশিল্পী সুবীর নন্দী পরিণীতা (গান - "প্রেম কি হৃদয়ের কান্না")
শ্রেষ্ঠ নারী কন্ঠশিল্পী নীলুফার ইয়াসমিন পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার ছটকু আহমেদ গৃহ বিবাদ
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার সুভাষ দত্ত ফুলশয্যা
শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা ছটকু আহমেদ গৃহ বিবাদ
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (সাদাকালো) মাকসুদুল বারী পরিণীতা
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (রঙিন) মাহফুজুর রহমান খান চাঁপা ডাঙ্গার বউ
শ্রেষ্ঠ চিত্রসম্পাদক সৈয়দ আওয়াল চাঁপা ডাঙ্গার বউ
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক মহিউদ্দীন ফারুক চাঁপা ডাঙ্গার বউ
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক এম এ বাসেত শুভদা
বিশেষ পুরস্কার বাপ্পারাজ চাঁপা ডাঙ্গার বউ

সাংবাদিকতা[সম্পাদনা]

  • এস এম পারভেজ স্মৃতি পুরস্কার: আসির উদ্দিন আহমেদ ("চলচ্চিত্র সাংবাদিকতা ও বাচসাস গড়ে তুলতে প্রসংশনীয় অবদানের জন্য")

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. জোয়াদ, আবদুল্লাহ (২০১০)। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র: পাঁচ দশকের ইতিহাস। ঢাকা: জ্যোতিপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৪৭৭-৪৭৮। আইএসবিএন 984-70194-0045-9