প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া
এই প্রবেশদ্বার অথবা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই প্রবেশদ্বার অথবা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৬ মাস আগে জয়শ্রীরাম সরকার (আলাপ | অবদান) এই পাতাটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
এই বিবিধ পাতাটি উইকিপিডিয়ার অপসারণ নীতি অনুসারে মুছে ফেলার যোগ্য। অনুগ্রহ করে বিষয়টি বিবিধ অপসারণ পাতায় এই পাতা সংক্রান্ত আলোচনায় আলোচনা করুন। পাতাটি সম্পাদনা করায় আপনি স্বাগতম, কিন্তু অনুগ্রহ করে আলোচনা চলাকালীন একে খালি করবেন না, একত্র করবেন না, সরাবেন না কিংবা এই নোটিশটি অপসারণ করবেন না। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য, দেখুন মুছে ফেলার নীতিমালা. Maintenance use only: Place either {{mfd}} or {{mfdx|2nd}} on the page nominated for deletion. Then subst {{উপকল্পন:mfd2|pg=প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া|text=...}} to create the discussion subpage. Finally, subst {{উপকল্পন:mfd3|pg=প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া}} into the MfD log. Please consider notifying the author(s) by placing {{উপকল্পন:MFDWarning|প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া}} ~~~~ on their talk page(s). |
{{{১}}}
ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। ল্যাটিন ইন্ডাস এবং 'নেসোস' থেকে ইন্দোনেশিয়া শব্দটি এসেছে। ল্যাটিন শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় ভারতীয় দ্বীপ। ডাচ উপনিবেশের কারণে তাদের দেয়া নামটি ওই অঞ্চলের জন্য প্রচলিত হয়। ১৯০০ সাল থেকে জায়গাটি ইন্দোনেশিয়া নামে পরিচিতি পায়। প্রায় ৫,০০০ দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এই দেশটি পৃথিবীর বৃহত্তম মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম জাকার্তা। সরকারী ভাবে ইন্দোনেশিয়ার নাম ইন্দোনেশীয় প্রজাতন্ত্রী (ইন্দোনেশীয়: Republik Indonesia').
দেশটিতে মানুষ বসতির ইতিহাস বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো। যাদের বলা হয় জাভাম্যান। তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে তাইওয়ান থেকে একটি মানব প্রবাহের ধারা ইন্দোনেশিয়ায় যায় খ্রিষ্টজন্মের দুই হাজার বছর আগে। তারা আদিবাসীদের ধীরে ধীরে আরো পূর্ব দিকে নিয়ে যায়। প্রথম শতাব্দীতে সভ্যতার বিস্তার ঘটে। কৃষিকেন্দ্রিক গ্রামীণ সমাজ গঠিত হয়। গড়ে ওঠে অসংখ্য শহর-নগর-বন্দর। সমুদ্র উপকূলে বিস্তার ঘটে ব্যবসা-বাণিজ্য। চীনের সাথে ভারতীয় উপমহাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ক গড়ে ওঠে ইন্দোনেশিয়া হয়ে। এর ফলে দেশটিতে এক দিক থেকে হিন্দু ধর্ম অন্য দিক থেকে আসে বৌদ্ধ ধর্ম। দু’টি ধর্ম জীবনব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে।
বোর্নিওকে ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাজধানীর করা হয়েছে। হাজার দ্বীপের দেশ খ্যাত ইন্দোনেশিয়ার নতুন রাজধানী হিসেবে দ্বীপশহর বোর্নিওর নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো। দেশটির পূর্ব কালিমান্তান প্রদেশের দ্বীপশহর বোর্নিও ঘিরে রয়েছে আরো কয়েকটি দ্বীপ। ২৬ আগস্ট, ২০১৯ জাকার্তা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে টেলিভিশন ভাষণে এ ঘোষণা করেন তিনি। ক্রমেই সমুদ্রের জলের স্তর বেড়ে যাওয়ায় জাকার্তার অনেক অংশ সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে সেখান থেকে রাজধানী সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
{{{১}}}
সুরাবায়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা প্রদেশের প্রাদেশিক রাজধানী শহর ও সামুদ্রিক বন্দর। ভৌগোলিকভাবে এটি ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণভাগে জাভা দ্বীপের উত্তর-পূর্ব উপকূলে মাস নদীর মোহনাতে অবস্থিত। এটি জাকার্তার পরে ইন্দোনেশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী। সুরাবায়া মূল শহরে ৩ লক্ষের বেশি অধিবাসী এবং বৃহত্তর সুরাবায়া মহানগর এলাকাতে ১ কোটির বেশি লোক বাস করে।
সুরাবায়া ১৪শ শতক থেকেই পূর্ব জাভা দ্বীপ ও ইন্দোনেশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এটি জাভা দ্বীপের নগরীগুলিকে সংযুক্তকারী মহাসড়ক ও রেলপথ ব্যবস্থার একটি প্রান্তসীমায় অবস্থিত। এখান থেকে রপ্তানিকৃত প্রধান দ্রব্য হল চিনি। এছাড়া তামাক, কফি, ভুট্টা, পশুর চামড়া ও তাপিওকাও রপ্তানি করা হয়। জাহাজনির্মাণ, যন্ত্রপাতি নির্মাণ, বস্ত্র, কাচ ও ধাতব সামগ্রী নির্মাণসহ খাদ্য ও খনিজ তেল (পেট্রোলিয়াম) প্রক্রিয়াজাতকরণ সুরাবায়ার প্রধান কিছু শিল্প। সুরাবায়ার বৃহৎ পোতাশ্রয়টি সমুদ্রবাঁধ দিয়ে সুরক্ষিত এবং এখানে অনেকগুলি ভাসমান জেটি, জাহাজঘাট ও গুদাম আছে। নিকটস্থ মাদুরা দ্বীপ দ্বারা সুরক্ষিত রোডস্টেড নামের একটি উন্মুক্ত পোতাশ্রয়ে জাহাজ ভিড়তে পারে। শহরে ইন্দোনেশিয়ার ২য় প্রাচীনতম আয়েরলাঙ্গা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৫৪), পেত্রা খ্রিস্টিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬৫) এবং সুরাবায়া প্রযুক্তি ইন্সটিটিউট (১৯৬০) নামের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে। এখানে ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর প্রধান ঘাঁটিটি অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...){{{১}}}
ফটোগ্রাফার: টম ক্যাসাডেভাল (ইউ.এস. জিওলজিক্যাল সার্ভে); লাইসেন্স: পাবলিক ডোমেইন
{{{১}}}
{{{১}}}
ইন্দোনেশিয়ার ধর্ম
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া
অন্যান্য দেশ
{{{১}}}
সুকর্ণ (জন্ম: কুশ্ন সুশ্রদিহার্য) (৬ জুন ১৯০১ - ২১ জুন ১৯৭০) ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি এবং নেদারল্যান্ডের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের জন্য সংগঠিত সফল সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী। তিনি ইন্দোনেশিয়ার জাতির জনক হিসেবে স্বীকৃত। তিনি ১৯৪৫ সাল থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি ছিলেন। সুকর্ণ ওলন্দাজ ঔপনিবেশিক শাসনামলে ইন্দোনেশিয়ার জাতীয়তাবাদী আন্দোলন এর প্রথম সারির নেতা এবং এক দশকেরও বেশি সময় রাজনৈতিক বন্দি হিসেবে ওলন্দাজ কারাগারে আটক ছিলেন। পরবর্তীতে জাপানি বাহিনী ইন্দোনেশিয়ায় অভিযান পরিচালনা করলে তিনি ও তার সঙ্গীরা কারাগার থেকে মুক্তি পান। তিনি ও তার জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকারীরা জাপানিদের যুদ্ধে সাহায্য করার জন্য এক চুক্তিতে আসেন এবং বিনিময়ে জাপানি বাহিনী তাদের জাতীয়তাবাদী চেতনা বিকাশের সুযোগ দেয়। জাপানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করার পর সুকর্ণ ও মোহাম্মদ হাতা ১৭ আগস্ট ১৯৪৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা করেন, যেখানে সুকর্ণ প্রথম রাষ্ট্রপতি মনোনীত হন। ১৯৪৯ সালে ওলন্দাজরা ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতা স্বীকৃতি প্রদানের পূর্ব পর্যন্ত সুকর্ণ জনগনকে একত্রিত করে কূটনৈতিক ও সামরিক পন্থায় পুনরায় ওলন্দাজ উপনিবেশ স্থাপনের চেষ্টাকে ব্যর্থ করেন।
সংসদীয় গণতন্ত্র একটি বিশৃঙ্খল সময় পার করার পর, সুকর্ণ ১৯৫৯ সালে নির্দেশিত গণতন্ত্র নামক একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করেন। ১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে দেখা যায় সুকর্ণ দেশের ব্যবস্থাপনাকে নতুন একটি দিগন্তে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি যেমন একদিকে ইন্দোনেশিয় কমিউনিস্ট দলকে নিরাপত্তা দিতেন তেমনি ইসলামপন্থী ও সামরিক উপস্থিতিও মেনে নিয়েছিলেন। সুকর্ণ সোভিয়েত ইউনিয়ন ও চীন থেকে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী কিছু উগ্রপন্থী বৈদেশিক নীতি চালু করেছিলেন। ৩০ সেপ্টেম্বর একটি আন্দোলনে ইন্দোনেশিয়ার বামপন্থী দল ভেঙ্গে গিয়েছিল এবং সুহার্তো নামে তার এক জেনারেল তার স্থলাভিষিক্ত হন। ২১ জুন ১৯৭০ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...){{{১}}}
"প্রবেশদ্বার:ইন্দোনেশিয়া/Did you know/১৯" নামক কোন পাতার অস্তিত্ব নেই।
{{{১}}}
কোনো সাম্প্রতিক যোগকৃত আইটেম নেই
{{{১}}}
{{{১}}}
লুয়া ত্রুটি: No content found on page "ইন্দোনেশিয়ায় পর্যটন"।
{{{১}}}
{{{১}}}
{{{১}}}
{{{১}}}
সাহায্য করতে চান?:
{{{১}}}
প্রবেশদ্বার