বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এই উপপাতাগুলোর জন্য প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী/লেআউট বিন্যাসটি রয়েছে।

  1. পরবর্তী উপলব্ধ উপপাতায় একটি নতুন “শাস্ত্রবাণী” যোগ করুন।
  2. মূল পাতায় এর {{Random portal component}}-এর জন্য "max=" কে নতুন মোটে আপডেট করুন।

শাস্ত্রবাণীর তালিকা[সম্পাদনা]

एकम् सत् विप्राः बहुधा वदन्ति

একং সৎ বিপ্রাঃ বহুধা বদন্তি

সত্য এক, বিপ্রগণ তাঁকে বহু নামে জানেন।
ঋগ্বেদ (১ম মণ্ডল। সুক্ত ১৬৪। মন্ত্র ৪৬)

तन्तुं॑ त॒न्वन्रज॑सो भा॒नुमन्वि॑हि॒ ज्योति॑ष्मतः प॒थो र॑क्ष धि॒या कृ॒तान्।
अ॒नु॒ल्ब॒णं व॑यत॒ जोगु॑वा॒मपो॒ मनु॑र्भव ज॒नया॒ दैव्यं॒ जन॑म्॥

তন্তুং তন্বন রজসো ভানুমন্বিহি জ্যোতিষ্মতঃ পথো রক্ষ ধিয়া কৃতান।
অনুল্বনং বয়ত জোগুবামপো মনুর্ভব জনয়া দৈব্যং জনম্॥

তন্তুর বুননে যেমন বুনটের বিস্তার হয়, ঠিক তেমনি আলোর পথে চলে কর্মের বিস্তার কর, হৃদয় অন্তরীক্ষে জ্যোতির প্রকাশক পরমাত্মার পথ অনুষ্ঠান করো, বিবেক দিয়ে কাজ করো, জ্ঞানীদের প্রদর্শিত শিক্ষাকে অনুসরণ করো, মানুষ হও এবং অন্যকে দিব্য মানুষ হিসেবে গড়ে তোলো।
ঋগ্বেদ (১০ম মণ্ডল। সুক্ত ৫৩। মন্ত্র ৬)

उत्तिष्ठत जाग्रत प्राप्य वरान्निबोधत ।
क्षुरस्य धारा निशिता दुरत्यया दुर्गं पथस्तत्कवयो वदन्ति॥

উত্তিষ্ঠত জাগ্রত প্রাপ্য বরান্ নিবোধত।
ক্ষুরস্য ধারা নিশিতা দুরত্যয়াদুর্গং পথস্তংকবয়ো বদন্তি॥

হে সংসার সন্তপ্ত মানবগণ, তোমরা ওঠো, আত্মজ্ঞানলাভে সর্বতোভাবে প্রযত্ন কর । জাগো, অজ্ঞানরূপ মোহনিদ্রা পরিত্যাগ কর। শ্রোত্রিয় ব্রহ্মনিষ্ট আচার্যগণের সমীপে গমন পূর্বক তাঁদের উপদেশ অনুসারে স্ব স্ব জীবন গঠনপূর্বক নিশ্চিতরূপে আত্মতত্ত্ব অবগত হও॥
কঠোপনিষদ্‌ (১ অধ্যায়। ৩ বল্লী)

आ शा॑सते॒ प्रति॑ हर्यन्त्यु॒क्थेमा हरी॑ वहत॒स्ता नो॒ अच्छ॑॥

আ শাসতে প্রতি হর্যন্ত্যুক্থেমা হরী বহতস্তা নো অচ্ছ॥

যেভাবে নিজের সুখের কামনা করা হয়, সেভাবে সকলের সুখের জন্য তাদের দুঃখ দুর করা উচিত॥
ঋগ্বেদ (১ম মণ্ডল। ১৬৫ সুক্ত। ৪ মন্ত্র)

यं रक्ष॑न्ति॒ प्रचे॑तसो॒ वरु॑णो मि॒त्रो अ॑र्य॒मा॥

যং রক্ষন্তি প্রচেতসো বরুণো মিত্রো অর্যমা॥

শাসক বা নেতার প্রজ্ঞাযুক্ত, ন্যায়কারী, প্রজা রক্ষায় সমর্থ ও সকল শ্রেষ্ঠ গুণের অধিকারী হওয়া উচিত।
ঋগ্বেদ (১ম মণ্ডল। ৪১সুক্ত। ১মন্ত্র)

वेद॑ मा॒सो धृ॒तव्र॑तो॒ द्वाद॑श प्र॒जाव॑तः।
वेदा॒ य उ॑प॒जाय॑ते॥

বেদ মাসো ধৃতব্রতো দ্বাদশ প্রজাবতঃ।
বেদা য উপজায়তে॥

যে মনুষ্য সময়ের সঠিক প্রকৃতি ব্যবহার সম্পর্কে জানে, সেই তার সৎ প্রয়োগ করে॥
ঋগ্বেদ (১ম মণ্ডল। ২৫সুক্ত। ৮মন্ত্র)

इ॒दं विष्णु॒र्वि च॑क्रमे त्रे॒धा निद॑धे प॒दम्॥

ইদং বিষ্ণুর্বি চক্রমে ত্রেধা নিদধে পদম্॥

পরমাত্মা পৃথিবী,অন্তরিক্ষ ও দ্যুলোক- এই ত্রিলোকে অর্থাৎ সর্বত্র বিদ্যমান।
ঋগ্বেদ (১ম মণ্ডল। ২২সুক্ত। ১৭মন্ত্র)

उ॒द्यनऺ ते पुरुष॒ नाव॒यानऺ जी॒वतऺु ते॒ दक्ष॑तातिऺ कृणोमि।
आ हि रोहे॒मम॒मृतऺ सु॒खऺ रथ॒मथ॒ जिर्वि॑र्वि॒दथ॒मा व॑दासि॥

উদ্যনং তে পুরুষ নাবযানং জীবতুং তে দক্ষতাতি কৃণোমি।
আ হি রোহেমমমৃতং সুখং রথমথ জির্বির্বিদথমা বদাসি॥

হে মানব, উঠো! উঠে দাড়াও! পতিত হওয়া তোমার স্বভাবজাত নয়। জ্ঞানের আলোকবর্তিকা শুধুমাত্র তোমাকেই দেওয়া হয়েছে। যা দিয়ে ঐ সকল অন্ধকার কূপ তুমি এড়িয়ে যেতে পারো॥
অথর্ববেদ (৮।১।৬)

तद्विद्धि प्रणिपातेन परिप्रश्नेन सेवया
उपदेक्ष्यन्ति ते ज्ञानं ज्ञानिनस्तत्त्वदर्शिन:

তদ্ বিদ্ধি প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া।
উপদেক্ষ্যন্তি তে জ্ঞানং জ্ঞানিনস্তত্ত্বদর্শিনঃ

সদগুরুর শরণাগত হয়ে তত্ত্বজ্ঞান লাভ করার চেষ্টা কর। বিনম্র চিত্তে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা কর এবং অকৃত্রিম সেবার দ্বারা তাঁকে সন্তুষ্ট কর। তা হলে সেই তত্ত্বদ্রষ্টা পুরুষেরা তোমাকে জ্ঞান উপদেশ দান করবেন।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়: ৪, শ্লোক: ৩৪)

तस्मादसक्त: सततं कार्यं कर्म समाचर
असक्तो ह्याचरन्कर्म परमाप्नोति पूरुष:

তস্মাদসক্তঃ সততং কার্যং কর্ম সমাচর ।
অসক্তো হ্যাচরন্ কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ।।

কর্মফলের প্রতি আসক্তি রহিত হয়ে কর্তব্যকর্ম সম্পাদন কর। অনাসক্ত হয়ে কর্ম করার ফলেই মানুষ পরতত্ত্বকে লাভ করতে পারে।
ভগবদ্গীতা (৩য় অধ্যায়। ১৯শ্লোক)

অরাতো চিত্তং বীৎর্সন্ত্যাকূতি পুরুষস্য চ।।

কৃপণতা মানুষের মন ও সংকল্পকে মলিন করে দেয়।
অথর্ববেদ (৫। ৭। ৮)

श्रेयान्स्वधर्मो विगुण: परधर्मात्स्वनुष्ठितात्।
स्वधर्मे निधनं श्रेय: परधर्मो भयावह:।।

শ্রেয়ান্ স্বধর্মো বিগুণঃ পরধর্মাৎ স্বনুষ্ঠিতাৎ।
  স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ।।

স্বধর্মের অনুষ্ঠান দোষযুক্ত হলেও উত্তমরূপে অনুষ্ঠিত পরধর্ম থেকে উৎকৃষ্ট। স্বধর্ম সাধনে যদি মৃত্যু হয়, তাও মঙ্গলজনক, কিন্তু অন্যের ধর্মের অনুষ্ঠান করা বিপজ্জনক।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:৩। শ্লোক:৩৫)

तद्बुद्धयस्तदात्मानस्तन्निष्ठास्तत्परायणा:।
गच्छन्त्यपुनरावृत्तिं ज्ञाननिर्धूतकल्मषा:।।

যুক্তাহারবিহারস্য যুক্তচেষ্টস্য কর্মসু।
যুক্তস্বপ্নাববোধস্য যোগো ভবতি দুঃখহা।।

যিনি পরিমিত আহার ও বিহার করেন, পরিমিত প্রয়াস করেন, যাঁর নিদ্রা ও জাগরণ নিয়মিত, তিনিই যোগ অভ্যাসের দ্বারা সমস্ত জড়-জাগতিক দুঃখের নিবৃত্তি সাধন করতে পারেন।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:৫। শ্লোক:১৭)

अनाश्रित: कर्मफलं कार्यं कर्म करोति य:।
स संन्यासी च योगी च न निरग्निर्न चाक्रिय:।।

অনাশ্রিতঃ কর্মফলং কার্যং কর্ম করোতি যঃ।
স সন্ন্যাসী চ যোগী চ ন নিরগ্নির্ন চাক্রিয়ঃ।।

যিনি অগ্নিহোত্রাদি কর্ম ত্যাগ করেছেন এবং দৈহিক চেষ্টাশূন্য তিনি সন্যাসী বা যোগী নন। যিনি কর্মফলের প্রতি আসক্ত না হয়ে তাঁর কর্তব্য কর্ম করেন, তিনিই যথার্থ সন্নাসী বা যোগী।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:৬। শ্লোক:১)

बन्धुरात्मात्मनस्तस्य येनात्मैवात्मना जित:।
अनात्मनस्तु शत्रुत्वे वर्ते तात्मैव शत्रुवत्।।

বন্ধুরাত্মনস্তস্য যেনাত্মৈবাত্মনা জিতঃ।
অনাত্মনস্তু শত্রুত্বে বর্তেতাত্মৈব শত্রুবৎ।।

যিনি তাঁর মনকে জয় করেছেন, তাঁর মন তাঁর পরম বন্ধু কিন্তু ‍যিনি তা করতে অক্ষম, তাঁর মনই তাঁর পরম শত্রু।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:৬। শ্লোক:৬)

यं यं वापि स्मरन्भावं त्यजत्यन्ते कलेवरम्।
तं तमेवैति कौन्तेय सदा तद्भावभावित:।।

যং যং বাপি স্মরন্ ভাবং ত্যজত্যন্তে কলেবরম্।
তং তমেবৈতি কৌন্তেয় সদা তদ্ভাবভাবিতঃ।।

অন্তিমকালে যিনি যে ভাব স্মরণ করে দেহত্যাগ করেন, তিনি সেই ভাবে ভাবিত তত্ত্বকেই লাভ করেন।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:৮। শ্লোক:৬)

यस्मान्नोद्विजते लोको लोकान्नोद्विजते च य:।
हर्षामर्षभयोद्वेगैर्मुक्तो य: स च मे प्रिय:।।

যস্মান্নোদ্বিজতে লোকো লোকান্নোদ্বিজতে চ যঃ।
হর্ষামর্ষভয়োদ্বেগৈর্মুক্তো যঃ স চ মে প্রিয়ঃ।।

যাঁর থেকে কেউ উদ্বেগ প্রাপ্ত হয় না, যিনি কারও দ্বারা উদ্বেগ প্রাপ্ত হন না এবং যিনি হর্ষ, ক্রোধ, ভয় ও উদ্বেগ থেকে মুক্ত, তিনি আমার অত্যন্ত প্রিয়।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:১২। শ্লোক:১৫)

सत्त्वात्सञ्जायते ज्ञानं रजसो लोभ एव च।
प्रमादमोहौ तमसो भवतोऽज्ञानमेव च।।

সত্ত্বাৎ সংজায়তে জ্ঞানং রজসো লোভ এব চ।
প্রমাদমোহৌ তমসো ভবতোহজ্ঞানমেব চ।।

সত্ত্বগুণ থেকে জ্ঞান, রজোগুণ থেকে লোভ এবং তমোগুণ থেকে অজ্ঞান, প্রমাদ ও মোহ উৎপন্ন হয়।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:১৪। শ্লোক:১৭)

त्रिविधं नरकस्येदं द्वारं नाशनमात्मन:।
काम: क्रोधस्तथा लोभस्तस्मादेतत्त्रयं त्यजेत्।।

ত্রিবিধং নরকস্যেদং দ্বারং নাশনমাত্মনঃ।
কামঃ ক্রোধস্তথা লোভস্তস্মাদেতত্রয়ং ত্যজেৎ।।

কাম, ক্রোধ ও লোভ- এই তিনটি নরকের দ্বার, অতএব ঐ তিনটি পরিত্যাগ করবে।
ভগবদ্গীতা (অধ্যায়:১৬। শ্লোক:২১)

इळा॒ सर॑स्वती म॒ही ति॒स्रो दे॒वीर्म॑यो॒भुवः॑॥

ইলা সরস্বতী মহী তিস্রো দেবীর্ময়োভুবঃ॥

প্রসংশনীয় সংস্কৃতি, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও মাতৃভূমি –এই ত্রয়ী সুখ সমৃদ্ধি প্রদান করে।
— (১ম মণ্ডল। ১৩সুক্ত। ৯মন্ত্র)

द्यौः शान्ति॑र॒न्तरि॑क्ष॒ꣳ शान्तिः॑ पृथि॒वी शान्ति॒रापः॒ शान्ति॒रोषध॑यः॒ शान्तिः॑।
वन॒स्पत॑यः॒ शान्ति॒र्विश्वे॑ दे॒वाः शान्ति॒र्ब्रह्म॒ शान्तिः॒ सर्व॒ꣳ शान्तिः॒ शान्ति॑रे॒व शान्तिः॒ सा मा॒ शान्ति॑रेधि॥१७॥

দ্যৌ শান্তিরন্তরিক্ষং শান্তিঃ পৃথিবী শান্তিরােপঃ শান্তিরােষধয়ঃ শান্তি।
বনস্পতয়ঃ শান্তির্বিশ্বে দেবাঃ শান্তি শান্তিঃ সৰ্ব্বং শান্তিঃ শান্তিরেব শান্তিঃ সামা শান্তিরেধি।

দ্যুলােক, অন্তরিক্ষ লােক ও পৃথ্বীলােক শান্তিময় হোক। জল, ঔষধি ও বনস্পতি শান্তিময় হোক। সব বিদ্বান্, বেদপাঠ এবং যা কিছু সবই শান্তিময় হোক! সৰ্ব্বত্র শান্তিময় হোক। সেই শান্তি আমি যেন প্রাপ্ত হই।
যজুর্বেদ (৩৬ অধ্যায়। ১৭মন্ত্র)

मा का॑क॒म्बीर॒मुद्वृ॑हो॒ वन॒स्पति॒॥

মা কাকংবীরমদূহ বনস্পতি॥

হে পুরবাসী, তোমরা অপ্রয়োজনে কখনও বৃক্ষ এবং পক্ষীদের ধ্বংস করিও না৷
ঋগ্বেদ (৬।৪৮।১৭)

ন গৃহাণি ন বস্ত্রাণি ন প্রাকারাস্ত্তিরক্রিয়া।
নৈদ্দৃশ্য রাজসৎকারা বৃত্তমাবরণং স্ক্রিয়া।।

গৃহদ্বারা নয়, পোশাক নয়, কোনো প্রকার আবদ্ধ দেয়ালে লোকচক্ষু থেকে আবৃত থাকা নয়, নয় কোনো রাজ আভিজাত্য, চরিত্রই একজন নারীর প্রকৃত আবরণ।
রামায়ণ (৬.১১৪.২৭)

অনুমন্তা বিশসিতা নিহন্তা ক্রয়বিক্রয়ী।
সংস্কর্ত্তা চোপহর্ত্তা চ খাদকশ্চেতি ঘাতকাঃ।।

পশু বধ করার জন্য যারা আজ্ঞা করেন, মাংস কর্তন করেন, পশু বধ তথা হত্যা করেন, মাংস ক্রয় বিক্রয় করেন, রন্ধন করেন, পরিবেশন করেন এবং যিনি ভোজন করেন, তাহারা ঘাতক অর্থাৎ হত্যাকারী ও পাপী।
মনুস্মৃতি (৫/৫১)

यत्र नार्यस्तु पूज्यन्ते रमन्ते तत्र देवताः ।
यत्रैतास्तु न पूज्यन्ते सर्वास्तत्राफलाः क्रियाः । ।

যত্র নার্যসত্ত পূজ্যন্তে রমস্তে তত্র দেবতাঃ ।
যতৈতাস্ত্ত ন পূজ্যন্তে সর্বাস্তত্রাফলা ক্রিয়া । ।

যে সমাজে নারীদের যথাযথ শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করা হয়, সেই সমাজ দিব্য গুণ তথা দিব্য ভোগ (উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি) লাভ করে। আর যারা নারীদের যোগ্য সম্মান করে না, তারা যতই মহৎ কর্ম করুক না কেন, তার সবই নিষ্ফল হয়ে যায়।
মনুস্মৃতি (৩।৫৬)

প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী/২৬


প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী/২৭


প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী/২৮


প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী/২৯


প্রবেশদ্বার:হিন্দুধর্ম/শাস্ত্রবাণী/৩০