বরিশাল বিমানবন্দর
বরিশাল বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | পাবলিক | ||||||||||
পরিচালক | বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ | ||||||||||
অবস্থান | বরিশাল | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ২৩ ফুট / ৭ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২২°৪৮′০৪″ উত্তর ৯০°১৮′০৪″ পূর্ব / ২২.৮০১১১° উত্তর ৯০.৩০১১১° পূর্ব | ||||||||||
ওয়েবসাইট | barisalairport | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (জানুয়ারী ২০১৮- ডিসেম্বর ২০১৮) | |||||||||||
| |||||||||||
উৎস:[১] |
বরিশাল বিমানবন্দর (আইএটিএ: BZL, আইসিএও: VGBR) দক্ষিণের শহর বরিশালে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি অভ্যন্তরীন বিমানবন্দর। বর্তমানে ইউএস বাংলা আর বিমান এয়ারলাইন্স এখানে ফ্লাইট পরিচালনা করে।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
আকাশ থেকে শস্যখেতে কীটনাশক ছিটানোর কাজে ব্যবহারের জন্য ১৯৬৩ সালে বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নে ‘প্ল্যান্ট প্রোটেকশন’ বন্দর হিসেবে দুই হাজার ফুট রানওয়ে নির্মাণ করা হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৮৫ সালে এটিকে বিমানবন্দরে রূপান্তর করা হয়।[২] স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলি এর নির্মাণের জন্য অনেক ধর্মঘট ও বিক্ষোভ করেছে। অবশেষে ১৯৮৫ সালে ১৬৩ একর জমিতে বিমানবন্দরটি ৪ মিলিয়ন টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল। এখানে রয়েছে টার্মিনাল ভবন, ছয় হাজার ফুট দীর্ঘ ও ১০০ ফুট প্রস্থ রানওয়ে ও সীমানাপ্রাচীর। উল্লেখ্য ১৯৮৫ সালে বরিশাল বিমানবন্দর নির্মাণ করা হলেও বিমান চলাচল শুরু হয় ১৯৯৫ সালে।[৩] তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন ৩ ডিসেম্বর। ১৯৯৫। [৪] , বেসরকারী বিমান সংস্থা এয়ারো বেঙ্গল এয়ারলাইন্স বিমানবন্দরে প্রথম ফ্লাইট পরিচালনা করে। জাতীয় বিমান ১৯৯৫ সালের নভেম্বর মাসে তাদের পরিষেবা শুরু করেছিল।[৫]
২০০৭ সালের নভেম্বরে ঘূর্ণিঝড় সিডর এর পরে ত্রাণ কার্যক্রমের সময় ঘূর্ণিঝড় ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার লোককে কার্যত বাঁচাতে বিমানবন্দরটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী যেমন পানীয় , চাল, কম্বল এবং অন্যান্য জীবন রক্ষার উপকরণগুলি বিমানবন্দরের সহায়তায় ঘূর্ণিঝড়ের বিধ্বস্ত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে প্রেরণ করা সম্ভব হয়েছিল।
পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
বিমানবন্দরটি ১৯৯৫ থেকে ২০০৯ এর মধ্যে ১৫৮,৯৮৭ জন যাত্রী পরিবহন করেছে। । বিমানবন্দর থেকে যাত্রী, প্রশিক্ষণ, কার্গো এবং অন্যান্য বিমানগুলি সবমিলিয়ে ২০,০০০ এরও বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করেছিল।[৪]
বিমানসংস্থা ও গন্তব্য[সম্পাদনা]
ডিসেম্বর ২০২২ অনুযায়ী[৬]
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল | সুত্র |
---|---|---|
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস | ঢাকা | [৭] |
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স | ঢাকা | [৮] |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Bangladesh Air Traffic Movement: Passenger: Aerodrome: Barisal"। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "৩৪ বছরেও পূর্ণতা পায়নি বরিশাল বিমানবন্দর"। দৈনিক প্রথম আলো। ৫ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ "Staff on rolls, Barishal airport stuck"। The Independent। ৪ আগস্ট ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "Biman resumes flights to Barishal"। The Daily Star। ৯ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "ঢাকা-বরিশাল রুটে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট কমছে"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-২২।
- ↑ "Flight Schedule -Biman Bangladesh"। www.biman-airlines.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ সৈয়দপুর, রাজশাহী ও বরিশালে ইউএস বাংলার অতিরিক্ত ফ্লাইট। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৯।
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের বিমানবন্দরের তালিকা
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- VGBR সম্পর্কিত বিমানবন্দর তথ্যাদি - ওয়ার্ল্ড এ্যারো ডাটা
বাংলাদেশের বিমানবন্দর বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |