বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:আফগানিস্তান

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্রবেশদ্বারএশিয়াদক্ষিণ এশিয়াআফগানিস্তান

ښه راغلاست / আফগানিস্তান প্রবেশদ্বারে স্বাগতম

আফগানিস্তান (পশতু ভাষা/দারি: افغانستان, Afġānestān [avɣɒnesˈtɒn]), সরকারি নাম আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত, হলো পাহাড়ি স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। এটি ইরান, পাকিস্তান, চীন, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, ও তুর্কমেনিস্তানের মধ্যস্থলে একটি ভূ-বেষ্টিত মালভূমির উপর অবস্থিত। আফগানিস্তানকে অনেক সময় দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের অংশ হিসেবেও গণ্য করা হয়। আফগানিস্তানের পূর্বে ও দক্ষিণে পাকিস্তান , পশ্চিমে ইরান, উত্তরে তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তানতাজিকিস্তান এবং উত্তর-পূর্বে চীন। আফগানিস্তান শব্দটির অর্থ "আফগান (তথা পশতুন) জাতির দেশ"। আফগানিস্তান একটি রুক্ষ এলাকা যার অধিকাংশ এলাকা পর্বত ও মরুভূমি আবৃত।শুধু পার্বত্য উপত্যকা এবং উত্তরের সমভূমিতে গাছপালা দেখা যায়। এখানকার গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়া গরম ও শুষ্ক এবং শীতকালে প্রচণ্ড শীত পড়ে। কাবুল দেশটির বৃহত্তম শহর ও রাজধানী।

আফগানিস্তান প্রাচীনকাল থেকেই এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। বহু প্রাচীন বাণিজ্য ও বহিরাক্রমণ এই দেশের মধ্য দিয়েই সংঘটিত হয়েছে। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বহু লোক আফগানিস্তানের ভেতর দিয়ে চলাচল করেছেন এবং এদের মধ্যে কেউ কেউ এখানে বসতি স্থাপন করেছেন। দেশটির বর্তমান জাতিগত ও ভাষাগত বৈচিত্র্য এই ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয়। আফগানিস্তানে বসবাসরত সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠী হল পশতুন জাতি। এরা আগে আফগান নামেও পরিচিত ছিল। তবে বর্তমানে আফগান বলতে কেবল পশতু নয়, বরং জাতি নির্বিশেষে রাষ্ট্রের সকল নাগরিককেই বোঝায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুন

দুরারানি সাম্রাজ্য (পশতু: د درانیانو واکمني) সাদুজাই রাজ্য নামেও পরিচিত, ছিল আফগানিস্তানের সর্বশেষ সাম্রাজ্য। ১৭৪৭ সালে কান্দাহারকে রাজধানী করে আহমদ শাহ দুররানি সাম্রাজ্যটি প্রতিষ্ঠা করেন। দুররানি সাম্রাজ্য বর্তমান আফগানিস্তান, উত্তর-পশ্চিম ইরান, পূর্ব তুর্কমেনিস্তান, পাকিস্তানের অধিকাংশ অঞ্চল এবং কাশ্মীর অঞ্চলসহ উত্তর-পশ্চিম ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। বিভিন্ন উপজাতীয় নেতাদের সাহায্যে আহমদ শাহ দুররানি কুরেশদের কাছ থেকে পশ্চিম থেকে কাশ্মীর, দিল্লীর পূর্ব পর্যন্ত ও আমু দারায়ার কাছ থেকে উত্তর দিক এবং দক্ষিণের আরব সাগর পর্যন্ত সীমানা বৃদ্ধি করেন। আঠারো শতকের দ্বিতীয় অর্ধাংশ পর্যন্ত অটোম্যান সাম্রাজ্যের পর দুররানি সাম্রাজ্য ছিল বিশ্বে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম সাম্রাজ্য।

স্থানীয় শাসকদের কাছ থেকে গজনীকাবুল দখলের মাধ্যমে আফগান সেনাবাহিনীর বিজয় শুরু হয়। ১৭৪৯ সালে মুঘল শাসক বর্তমান পাকিস্তান ও উত্তর-পশ্চিম ভারতের সার্বভৌমত্ব আফগানদের কাছে সমর্পণ করেন। আহমদ শাহ এরপর শাহরুখ আফসার দ্বারা শাসিত হেরতের নিয়ন্ত্রণ নিতে পশ্চিমে যাত্রা করেন। তিনি পরবর্তীতে হিন্দুকুশের উত্তর অংশে তার সেনাবাহিনী পাঠান ও অতিশীঘ্রই বিভিন্ন উপজাতিরা তার সঙ্গে যোগদান করে। আহমদ শাহ চারবার ভারত আক্রমণ করে কাশ্মীরপাঞ্জাব রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নেন। ১৭৫৭ সালের প্রথম দিকে তিনি দিল্লী অধিগ্রহণ করেন কিন্তু মুঘলদের নামমাত্র শাসন করার অনুমতি দেন কারণ তারা বুঝে গিয়েছিল দুররানির নিয়ন্ত্রণে পাঞ্জাব, সিন্ধুকাশ্মীরসহ ভারতের অধিকাংশ অঞ্চল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত নিবন্ধসমূহের তালিকা

নির্বাচিত স্থান - নতুন ভুক্তি দেখুন

সম্রাট তৃতীয় মাসুদ নির্মিত মিনারের পুনর্গঠিত স্থিরচিত্র। ১০৯৯ হতে ১১১৫ সালের মাঝে কোন একসময়ে নির্মিত মিনারটির বেলনাকৃতির উর্ধ-অর্ধাংশ ১৯০২ সালের ভূমিকম্পে ধসে যাওয়ার আগে ন্যুনতম ৪৪ মিটার লম্বা ছিল।

গজনি মিনার মূলত মধ্য আফগানিস্তানের গজনি শহরে অবস্থিত দুটি অষ্টভুজ আকৃতির সুসম্পন্ন অলংকৃত মিনার। মিনার দুইটি দ্বাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে নির্মিত এবং বর্তমানে বাহরাম শাহের মসজিদের টিকে থাকা একমাত্র নিদর্শন। মিনার দুইটিকে তৎকালীন গজনভি রাজবংশের 'বিজয়ী' সম্রাজ্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। দুইটি মিনার ৬০০ মিটার (১৯৬৮ ফুট) দূরত্বের ব্যবধানে গজনী শহরের উত্তর-পূর্বদিকে একটি খোলা সমতল স্থানে সম্রাট তৃতীয় মাসুদের প্রাসাদের অবশিষ্টাংশের কাছে অবস্থিত।

১৯০২ সালে ভূমিকম্পে মিনারদুটির বেলনাকৃতির উর্ধাংশ ধসে পরে, তার আগে এদের উচ্চতা ছিল ৪৪ মিটার। বর্তমানে মিনার দুইটি উচ্চতায় ২০ মিটার (৬৬ ফুট) লম্বা। পোড়ামাটির ইট দিয়ে নির্মিত মিনার দুইটি আফগানিস্তানের ইসলামি স্থাপত্যকলার অনন্য নিদর্শণ। মিনারগুলির পৃষ্ঠদেশ বিস্তারিত ও জটিল জ্যামিতিক নকশার টেরাকোটার মাধ্যমে গজনভি রাজবংশের বিভিন্ন শাসকদের নাম অলংকৃত হয়েছে। টেরাকোটা ছাড়াও কুফী লিপিতে কুরআনের বিভিন্ন আয়াতের ক্যালিগ্রাফি দ্বারা সুন্দরভাবে সজ্জিত। ১৯৬০-এর দশকে, মিনারগুলিকে সংরক্ষণের প্রচেষ্টা স্বরূপ চূড়ায় টিনের শিট নির্মিত আচ্ছাদন লাগানো হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

স্বীকৃত ভুক্তি

আজাকি নিবন্ধ

  1. আপনি কি জানেন? রিনা আমিরি (১ ডিসেম্বর ২০২২)
  2. আপনি কি জানেন? বন্নু প্রস্তাব (২৬ মার্চ ২০২২)
  3. আপনি কি জানেন? সাহরা করিমি (১০ সেপ্টেম্বর ২০২১)
  4. আপনি কি জানেন? রুখশানা মিডিয়া (৫ সেপ্টেম্বর ২০২১)
  5. আপনি কি জানেন? বামিয়ান উপত্যকা (২২ জানুয়ারি ২০১৮)
  6. আপনি কি জানেন? শহর-ই-ঘলঘোলা (৬ জানুয়ারি ২০১৫)
  7. আপনি কি জানেন? আফগান শরণার্থী (২১ নভেম্বর ২০০৯)

নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুন

স্বর্ণের ফ্রেমে বাধানো হাতির দাঁতের উপর দোস্ত মুহাম্মদ খানের পোর্ট্রে‌ট। কোম্পানির একজন শিল্পীর আঁকা ছবি।
দোস্ত মুহাম্মদ খান (ফার্সি: دوست محمد خان, পশতু: دوست محمد خان, ২৩ ডিসেম্বর ১৭৯৩ – ৯ জুন ১৮৬৩) ছিলেন আফগানিস্তানের বারাকজাই রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা এবং আফগানিস্তানের আমির। দুররানি রাজবংশের পতনের পর তিনি আফগানিস্তানের আমির হন। ১৮২৬ থেকে ১৮৩৯ এবং ১৮৪৫ থেকে ১৮৬৩ এই দুই মেয়াদে তিনি আমিরের দায়িত্বপালন করেছেন। তিনি জাতিগতভাবে একজন পশতুন ছিলেন। তিনি তার পিতা এবং বারাকজাই গোত্রের প্রধান সর্দার পায়েন্দা খানের একাদশ পুত্র। পায়েন্দা খান ১৭৯৯ খ্রিষ্টাব্দে জামান শাহ দুররানি কর্তৃক নিহত হয়েছিলেন। দোস্ত মুহাম্মদ খানের দাদা ছিলেন হাজি জামাল খান। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

দারি (দারি: دری‎) অথবা দারি ফার্সি (فارسی دری ফার্সি-ইয়ে-দারি) অথবা ফার্সি (فارسی) আফগানিস্তানে ব্যবহৃত ফার্সি ভাষার একটি প্রকার। দারি শব্দটি ১৯৬৪ সাল থেকে আফগানিস্তান সরকার কর্তৃক ফার্সি ভাষার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত এবং প্রচারিত হয়ে আসছে। এই কারণে এটি অনেক পশ্চিমা লেখায় আফগানি ফার্সি হিসাবেও পরিচিত। এর ফলে একটি নামকরণ বিতর্ক ঘটেছে। আফগানিস্তানে অনেক ফার্সি ভাষাভাষী "ফার্সি" নামটি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন এবং বলেন যে ফার্সিভাষী দেশ, যেমন ইরান এবং তাজিকিস্তানের সঙ্গে আফগানদের সাংস্কৃতিক, ভাষাগত ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিছিন্ন করার প্রচেষ্টা হিসাবে সেখানকার প্রভাবশালী পাঠান গোষ্ঠী দ্বারা দারিকে তাদের উপর জোড় করে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আফগানিস্তানের সংবিধান অনুসারে দারি আফগানিস্তানের দুটি সরকারী ভাষার মধ্যে একটি; অন্যটি হলো পশতু। দারি আফগানিস্তানে সর্বাধিক ব্যবহৃত কথ্য ভাষা এবং জনসংখ্যার প্রায় ২৫-৫০% লোকের এটি মাতৃ ভাষা।

ফার্সি এবং দারি পারস্পরিকভাবে বোধগম্য,তবে শব্দভাণ্ডার এবং ধ্বনিবিন্যাসের দিক থেকে বিশেষভাবে পার্থক্য দেখতে পাওয়া যায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আপনি জানেন কি

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

২০১৯ সালে সাহরা করিমি
২০১৯ সালে সাহরা করিমি

নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্র

আফগানিস্তান সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।       

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।       

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

স্ক্রিপ্ট চলার জন্য বরাদ্দকৃত সময়ের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।       


উইকিসংবাদে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে আফগানিস্তান
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে আফগানিস্তান
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে আফগানিস্তান
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে আফগানিস্তান
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন