প্রবেশদ্বার:নেপাল
নেপাল (নেপালি: नेपाल), আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল (নেপালি: सङ्घीय लोकतान्त्रिक गणतन्त्र नेपाल) হিমালয় অধ্যুষিত একটি দক্ষিণ এশিয়ার স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। যার সাথে উত্তরে চীন এবং দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে ভারতের সীমান্ত রয়েছে। এর শতকরা ৮১ ভাগ জনগণই হিন্দু ধর্মের অনুসারী। বেশ ছোট আয়তনের একটি দেশ হওয়া সত্ত্বেও নেপালের ভূমিরূপ অত্যন্ত বিচিত্র। আর্দ্র আবহাওয়া বিশিষ্ট অঞ্চল, তরাই থেকে শুরু করে সুবিশাল হিমালয়; সর্বত্রই এই বৈচিত্র্যের পরিচয় পাওয়া যায়। নেপাল এবং চীনের সীমান্ত জুড়ে যে অঞ্চল সেখানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ১০ টি পর্বতের ৮ টিই অবস্থিত। এখানেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত নিবন্ধ -
চিল্ড্রেন অব দ্য স্নো ল্যান্ড (ইংরেজি: Children of the Snow Land, অনুবাদ 'তুষারভূমির শিশুরা') জারা বেলফোর ও মার্কাস স্টিফেনসন পরিচালিত ২০১৭ সালের নেপালী ও ইংরেজি ভাষী পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্য চলচ্চিত্র। জারা বেলফোর, মার্কাস স্টিফেনসন ও ক্রিস্টোফার হারডের প্রযোজনায় নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রটিতে নিমা গুরুং,সনম সংপো লামা, সেরিং ডেকি লামা এবং জীবন মহাতারা'র বাস্তব জীবনের গল্প বর্ণিত হয়েছে। প্রামাণ্যচিত্রটি নেপালের শিক্ষাব্যবস্থা সংক্রান্ত। ২০১৭ সালে 'কাঠমন্ডু ইন্টারন্যাশনাল মাউন্টেইন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল (কেআইএমএফএফ)'-এ চলচ্চিত্রটির প্রথম প্রদর্শনী হয়। চলচ্চিত্রটি কানাডার বৃটিশ কলাম্বিয়ায় আয়োজিত ভিক্টোরিয়া চলচ্চিত্র উৎসব ও লন্ডন স্বাধীন চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা প্রামাণ্যচিত্রের পুরস্কার পায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
ভূপ্রকৃতি -
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
আপনি যা করতে পারেন
নির্বাচিত জীবনী -সীতা (দেবনাগরী: सीता ⓘ, অর্থ "হলরেখা") হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণের কেন্দ্রীয় বা প্রধান নারী চরিত্র যিনি জনকপুরে (বর্তমানে মিথিলা, নেপাল) জন্মগ্রহণ করেন। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী তিনি ছিলেন হিন্দু অবতার শ্রীরামের (বিষ্ণুর সপ্তম অবতার) পত্নী, সঙ্গী এবং ধনসম্পদের দেবী, শক্তিরূপা লক্ষ্মীর অবতার। হিন্দুসমাজে তাকে আদর্শ স্ত্রী তথা আদর্শ নারীর উদাহরণ হিসেবে মনে করা হয়। সীতা মূলত তার উৎসর্গীকরণ, আত্মবিসর্জন, সাহসিকতা এবং বিশুদ্ধতার জন্যে পরিচিত হয়। সীতা নবমীতে সীতা দেবীর জন্ম-উৎসব পালন করা হয়। ‘অদ্ভুত রামায়ণ’ থেকে জানা যায়, সীতা নাকি রাবণ ও মন্দোদরীর কন্যা। তার জন্মের আগে গণকরা জনিয়েছিলেন, তিনি নাকি রাবণের ধ্বংসের কারণ হবেন। তাই রাবণ তাঁকে পরিত্যাগ করেন। ‘আনন্দ রামায়ণ’ নামক গ্রন্থে বলা হয়েছে, রাজা পদ্মাক্ষের কন্যা পদ্মাই নাকি পরবর্তী জন্মে সীতা হন। রাবণ পদ্মার শ্লীলতাহানি করতে চাইলে তিনি আগুনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মাহুতি দেন। পরজন্মে তিনিই সীতা হিসেবে অবতীর্ণা হন এবং রাবণের ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়ান। আর একটি প্রচলিত ধারণা এই— সীতা পূর্বজন্মে ছিলেন বেদবতী নামে এক পুণ্যবতী নারী। রাবণ তার শ্লীলতাহানি করতে চাইলে তিনি রাবণকে অভিশাপ দেন যে, তিনি পরবর্তী জন্মে রাবণকে হত্যা করবেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)নির্বাচিত চিত্র-নেপাল সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র
স্বীকৃত ভুক্তিউইকিপ্রকল্পবিষয়
বিষয়শ্রেণীসমূহউপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
অন্যান্য প্রবেশদ্বারউইকিমিডিয়া |